Advertisement
০৫ নভেম্বর ২০২৪

প্রহসন, সরব বিরোধীরা

সোমবার বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত ভোট পড়েছে ৭৫.৯৯ শতাংশ। প্রশাসনের একাংশ নিশ্চিত, ভোটের হার ৮০ শতাংশের বেশি হবে। সন্ধ্যা পর্যন্ত বিভিন্ন বুথে ভোটগ্রহণ চলেছে।

কেশপুরে গোলমালে জখমেরা মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে। ছবি: সৌমেশ্বর মণ্ডল

কেশপুরে গোলমালে জখমেরা মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে। ছবি: সৌমেশ্বর মণ্ডল

বরুণ দে
মেদিনীপুর শেষ আপডেট: ১৫ মে ২০১৮ ০০:৪৫
Share: Save:

পশ্চিম মেদিনীপুরে অবাধ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন হয়েছে বলে দাবি করেছে শাসকদল। বিরোধীদের অবশ্য দাবি, নির্বাচনের নামে প্রহসন হয়েছে।

সোমবার বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত ভোট পড়েছে ৭৫.৯৯ শতাংশ। প্রশাসনের একাংশ নিশ্চিত, ভোটের হার ৮০ শতাংশের বেশি হবে। সন্ধ্যা পর্যন্ত বিভিন্ন বুথে ভোটগ্রহণ চলেছে। দিনভর একের পর এক অভিযোগ উঠেছে শাসকদলের বিরুদ্ধে।

তৃণমূলের জেলা সভাপতি অজিত মাইতি অবশ্য বলেন, “দলের কর্মীরা কোথাও গোলমাল করেনি। বিজেপি অশান্তি তৈরির চেষ্টা করেছিল।”
তাঁর কথায়, “সুষ্ঠু ও অবাধ ভোট হয়েছে। যে ব্যালট ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে, তাও বিজেপির লোকেরা করেছে।”

বিরোধীদের অবশ্য দাবি, জেলার দিনভর সন্ত্রাস করেছে শাসকদলের লোকজন। পুলিশ- প্রশাসনও শাসক দলকে সব রকম ভাবে মদত করেছে। বিজেপির জেলা সভাপতি শমিত দাশের অভিযোগ, “একের পর এক বুথ দখল করে তৃণমূলের লোকেরা ছাপ্পা মেরেছে। পুলিশ সব দেখেছে। কিছু করেনি।” তিনি বলেন, “অনেক এলাকায় বুথের সামনে বহিরাগতদের জড়ো করা হয়েছিল। বহিরাগতদের সরিয়ে দেওয়ার কোনও ব্যবস্থাই নেয়নি পুলিশ।”

জেলার বাম নেতা সন্তোষ রাণাও বলেন, “নির্বাচনের নামে প্রহসন হয়েছে। সবংয়ের মোহাড়ে দলের কর্মীদের মারধর করা হয়েছে। পুলিশ নীরব দর্শকের ভূমিকায় থেকেছে। সকাল থেকেই জেলার একের পর এক হিংসার ঘটনা ঘটেছে। পুলিশি সক্রিয়তা দেখা যায়নি।”

সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE