এই খবরটি সেভ করে রাখার জন্য পাশের আইকনটি ক্লিক করুন।
সংক্ষেপে
জুনিয়র ডাক্তারদের কর্মবিরতি কি উঠবে, দিনভর এই আলোচনাই চলেছে বিভিন্ন মহলে। কর্মবিরতি উঠলে তাঁদের আন্দোলন কোন পথে এগোবে, তা নিয়েও বিস্তর কাটাছেঁড়া চলে। বৃহস্পতিবার রাত থেকে শুক্রবার সকাল পর্যন্ত প্রায় ১০ ঘণ্টা জুনিয়র ডাক্তারদের প্যান জিবি (জেনারেল বডি) বৈঠকেই ঠিক হয়ে যায় পরবর্তী কর্মসূচির রূপরেখা। শুধু ঘোষণা ছিল সময়ের অপেক্ষা। ঠিক হয়েছিল এসএসকেএম থেকে মিছিল করে ধর্মতলায় এসে তাঁরা আগামী আন্দোলনের কথা জানাবেন। সেই মতো শুক্রবার রাতে জল্পনার অবসান ঘটিয়ে কর্মবিরতি তুলে নেওয়ার কথা ঘোষণা করলেন জুনিয়র ডাক্তারেরা। তবে কর্মবিরতি তুললেও আন্দোলন থামছে না, তা স্পষ্ট করে দেন তাঁরা।
রাত ১২টা থেকে শুরু হয় ধর্নাস্থলে মঞ্চ বাঁধার কাজ। প্রায় ১ ঘণ্টা পর শেষ হয় সেই কাজ। সেই মঞ্চেই অবস্থান ফের শুরু করেছেন জুনিয়র ডাক্তারেরা। তাঁদের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন সাধারণ নাগরিক।
শেষ আপডেট: ০৫ অক্টোবর ২০২৪ ০১:১৮
বৃষ্টি থেকে বাঁচতে লাগানো হচ্ছে ত্রিপল
Advertisement
শেষ আপডেট: ০৫ অক্টোবর ২০২৪ ০১:১৪
চলছে মঞ্চ বাঁধার কাজ
শেষ আপডেট: ০৫ অক্টোবর ২০২৪ ০০:৫২
নিজেরাই মঞ্চ বাঁধছেন ডাক্তারেরা
মঞ্চ বাঁধার কাজে নিজেরাই হাত লাগিয়েছেন জুনিয়র ডাক্তারেরা। মধ্য রাতে বৃষ্টিতে ভিজে চলছে মঞ্চ বাঁধার কাজ। সঙ্গে স্লোগান, “আন্দোলন চলছে চলবে। পুলিশ কোথায় দেখে যা মঞ্চ বাঁধছি আমরা।”
শেষ আপডেট: ০৫ অক্টোবর ২০২৪ ০০:৫০
ডেকোরটরদের হুমকি দেওয়ার অভিযোগ
ধর্নাস্থলে মঞ্চ বাঁধতে গিয়ে পুলিশি ‘বাধা’র সম্মুখীন হতে হল জুনিয়র ডাক্তারদের। ডেকোরেটরের কর্মীদের পুলিশ হুমকি দিচ্ছে বলে অভিযোগ আন্দোলনকারীদের। তাঁদের অভিযোগ, ধর্নাস্থলে মঞ্চ বাঁধতে দিচ্ছে না পুলিশ। ভীত এবং সন্ত্রস্ত ডেকরেটরের কর্মীরা ফিরে গিয়েছেন। প্রথমে পুলিশ মৌখিক অনুমতি দিলেও এখন মঞ্চ বাঁধতে দিচ্ছে না।
শেষ আপডেট: ০৫ অক্টোবর ২০২৪ ০০:৪৫
সরকারকে সময় বেঁধে দিলেন আন্দোলনকারীরা
ধর্নামঞ্চে একটি বড় ঘড়ি নিয়ে এসেছেন জুনিয়র ডাক্তারেরা। সেই ঘড়িকে সামনে রেখে রাজ্য সরকারকে সময় বেঁধে দিলেন জুনিয়র ডাক্তারেরা। যদি ২৪ ঘণ্টার মধ্যে সরকার তাঁদের দাবি না মানে তবে আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারিও দিয়েছেন তাঁরা।
Advertisement
শেষ আপডেট: ০৫ অক্টোবর ২০২৪ ০০:৪০
ধর্মতলায় অবস্থান জুনিয়র ডাক্তারদের
শুক্রবার রাত নিজেদের ১০ দফা দাবি নিয়ে ধর্মতলার ওয়াই চ্যানেলে অবস্থান শুরু করছেন আন্দোলনকারী জুনিয়র ডাক্তারেরা।