অভিযোগ: পুরনো হোক বা নতুন, বদলির সেই নির্দেশ আসার পরেও তাঁরা কেউ নতুন জায়গায় কাজে যোগদান না করে পূর্বতন জায়গাতেই রয়ে গিয়েছেন। ফাইল চিত্র।
কারও বদলির নির্দেশ এসেছিল ২০১৭ সালে, কারও আবার ২০২৩ সালে। কিন্তু অভিযোগ, পুরনো হোক বা নতুন, বদলির সেই নির্দেশ আসার পরেও তাঁরা কেউ নতুন জায়গায় কাজে যোগদান না করে পূর্বতন জায়গাতেই রয়ে গিয়েছেন। লালবাজার জানিয়েছে, এটি শৃঙ্খলাভঙ্গের শামিল। তাই গত ছয় বছরে বদলির নির্দেশ অমান্য করে পূর্বতন জায়গায় থেকে যাওয়াএমন ৩৪৪ জন পুলিশ কনস্টেবল, সার্জেন্ট, সাব ইনস্পেক্টরকে দ্রুত নতুন জায়গায় যোগ দিতে বলা হয়েছে। একই সঙ্গে আগামী শুক্রবারের মধ্যে ওই নির্দেশ যে কার্যকর করা হয়েছে, সেই বিষয়ে কলকাতা পুলিশের বিভিন্ন ইউনিট হেডদের রিপোর্ট দিতে বলা হয়েছে।
লালবাজার সূত্রের খবর, বিভিন্ন সময়ে বাহিনীর বিভিন্ন স্তরের সদস্যদের এক ইউনিট থেকে অন্য ইউনিটে বদলি করা হয়। কিন্তু অভিযোগ, শীর্ষ কর্তারা ওই বদলির নির্দেশ জারি করলেও তা পুরোপুরি কার্যকর হয় না। অনেকেই পুরনো ইউনিটেই থেকে যান। ওই ভাবেই ২০১৭ থেকে ৩৪৪ জনপুলিশকর্মীকে অন্যত্র বদলি করা হলেও তাঁরা নতুন জায়গায় যাননি। কিন্তু লালবাজারের কর্তারা চান, বদলির পুরনো নির্দেশ কার্যকর হোক। তাই শুক্রবার কলকাতা পুলিশের তরফে একটি নির্দেশ জারি করা হয়েছে। যাতে কোন কোন পুলিশকর্মী বদলির নির্দেশ অমান্য করে পুরনো জায়গায় থেকে গিয়েছেন, তাঁদের তালিকাও দেওয়া হয়েছে। সূত্রের খবর, ট্র্যাফিক বিভাগে সব চেয়ে বেশি ওই বদলির নির্দেশ অমান্য করার অভিযোগ উঠেছে। গত এপ্রিল মাসে বিভিন্ন ট্র্যাফিক গার্ড থেকে সার্জেন্টদের বদলির নির্দেশ জারি করেছিল লালবাজার।
এক পুলিশকর্তা জানান, অনেক সময়ে ইউনিট হেড তাঁর প্রয়োজনে কর্মী বা অফিসারকে রিলিজ দেন না। তেমন যাতে না হয়, তার জন্যই ওই নির্দেশ পাঠানো হয়েছে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy