ছবি: পিটিআই।
শুক্রবার ছিল ১২ জন। শনিবার যোগ হল আরও ১৯ জন। সব মিলিয়ে দু’দিনে চন্দননগরের উর্দিবাজারের ৩১ জন করোনামুক্ত হয়ে বাড়ি ফিরলেন। প্রত্যেকেই শ্রীরামপুর ওয়ালশ হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন।
ওই হাসপাতাল সূত্রের খবর, এ দিন উর্দিবাজারের ৩ জন নাবালক, ১০ জন মহিলা এবং ৬ জন পুরুষ ছাড়া পেয়েছেন। এ ছাড়াও পার্শ্ববর্তী লালদিঘির দু’জন এবং ভদ্রেশ্বরের সেগুনবাগান ও তেলেনিপাড়ার দু’জন করোনামুক্ত হয়ে এ দিনই বাড়ি ফিরেছেন। জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক শুভ্রাংশু চক্রবর্তী জানান, সব মিলিয়ে যে ২৩ জন এ দিন ছাড়া পেয়েছেন, প্রত্যেকেই করোনামুক্ত। সরকারি গাইডলাইন মেনে তাঁদের ছাড়া হয়েছে।
এ দিকে, শ্রীরামপুরের ইন্ডিয়া জুটমিল সংলগ্ন জায়গায় নতুন করে ১০ জনের করোনার উপসর্গ মিলেছে বলে প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে। সম্প্রতি ওই এলাকায় এক শ্রমিকের শরীরে করোনার উপস্থিতি ধরা পড়ে। গণ্ডিবদ্ধ করে দেওয়া ওই এলাকার বেশ কিছু মানুষের করোনা পরীক্ষা করা হয়। তাতেই ওই ১০ জনের শরীরে করোনার উপসর্গ মেলে।
জেলা প্রশাসনের এক আধিকারিক জানান, ওই দশ জন একটি নির্দিষ্ট এলাকার বাসিন্দা। ওই জায়গা গণ্ডিবদ্ধ করাই আছে। সংক্রমণ যাতে না ছড়ায়, তার সব ব্যবস্থাই করা হয়েছে।
শেওড়াফুলির এক বৃদ্ধের শরীরেও করোনা সংক্রমণ ধরা পড়েছে বলে প্রশাসন সূত্রের খবর। বৈদ্যবাটীর পুরপ্রধান অরিন্দম গুঁইন জানিয়েছেন, ওই বৃদ্ধ ক্যানসারে ভুগছেন। তিনি কলকাতার একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। সেখানেই তাঁর শরীরে করোনা ধরা পড়েছে। এ দিন বৃদ্ধের বাড়ির এলাকা স্যানিটাইজ় করা হয়েছে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy