মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিলিট দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রশ্ন তুলে যে-মামলা হয়েছে, তার শুনানি বৃহস্পতিবারেও শেষ হয়নি। হাইকোর্টের ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ আদৌ মামলাটি গ্রহণ করে মূল শুনানির অনুমতি দেবে কি না, সেই বিষয়ে শুনানি চলছে বুধবার থেকে। এ দিন সকালে এক দফা শুনানি হয়। আজ, শুক্রবার আবার শুনানি হবে।
আবেদনকারীর আইনজীবী বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্য অভিযোগ করেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট সাম্মানিক ডিলিট দেওয়ার জন্য গত ২৫ অক্টোবর বিকেলে মুখ্যমন্ত্রীর নাম সেনেটের কাছে সুপারিশ করে। ১০ মিনিটের মধ্যে সেনেট সিদ্ধান্ত নেয়, তাঁকে সাম্মানিক ডিলিট দেওয়া হবে। এত কম সময়ে কী ভাবে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়ে গেল, সেটাকে ঘিরে একাধিক প্রশ্নের অবকাশ আছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের কৌঁসুলি শক্তিনাথ মুখোপাধ্যায় পাল্টা জানান, সাম্মানিক ডিলিট প্রদান সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির কাজকর্মের স্বীকৃতি। খ্যাতনামা ব্যক্তিরা তাঁদের কাজের জগতে আগে থেকেই স্বমহিমায় বিরাজ করেন। বিশ্ববিদ্যালয় শুধু তাঁদের সম্মান জানায়। এ ক্ষেত্রেও তা-ই হয়েছে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy