অতিরিক্ত ৭ জন ডব্লুবিসিএস অফিসারকে বিশেষ দায়িত্ব (অফিসার অন স্পেশাল ডিউটি বা ওএসডি) দিল রাজ্যের কর্মিবর্গ দফতর। — ফাইল ছবি।
মুখ্যমন্ত্রীর ‘গ্রিভ্যান্স সেল’-কে আরও শক্তিশালী করার জন্য অতিরিক্ত ৭ জন আধিকারিককে বিশেষ দায়িত্ব দেওয়া হল। সামনেই পঞ্চায়েত ভোট। তার আগে গ্রিভ্যান্স সেলে জমা পড়া অভিযোগের দ্রুত নিষ্পত্তি করতে চায় রাজ্য সরকার। সে কারণেই অতিরিক্ত ৭ জন ডব্লুবিসিএস অফিসারকে বিশেষ দায়িত্ব (অফিসার অন স্পেশাল ডিউটি বা ওএসডি) দিল রাজ্যের কর্মিবর্গ দফতর। এই নিয়ে নির্দেশিকা প্রকাশ করা হয়েছে।
মানুষের মন বোঝার জন্য বিধানসভা নির্বাচনের আগে এই ‘গ্রিভ্যান্স সেল’ খুলেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। টোল ফ্রি নম্বরের সঙ্গে দেওয়া হয়েছিল ইমেল আইডি এবং হোয়াটস্অ্যাপ নম্বর। সেখানে রাজ্যবাসী নিজের অভিযোগ জানাতে পারেন। এই অভিযোগের নিষ্পত্তি করার বিষয়ে প্রশাসনের একাংশের ঢিলেমি রয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এ বার অভিযোগ দ্রুত নিষ্পত্তির বিষয়ে পদক্ষেপ করল নবান্ন।
২০১১ ব্যাচের ডব্লুবিসিএস অফিসার অরুণ পাল, ২০০৪ ব্যাচের ডব্লুবিসিএস অফিসার প্রদীপকুমার দাস, ২০১৩ সালের ডব্লুবিসিএস অফিসার সত্যজিৎ বিশ্বাসকে গ্রিভ্যান্স সেলের ওএসডি ডেপুটি সেক্রেটারি নিয়োগ করা হয়েছে। ২০১৪ সালের ডব্লুবিসিএস অফিসার বিশ্বজিৎ ওএসডি নিয়োগ করা হয়েছে। ১৯৯৩ ব্যাচের ডব্লুবিসিএস অফিসার পার্থ ঘোষকে মুখ্যমন্ত্রীর দফতরের স্পেশাল সেক্রেটারি করা হয়েছে। ১৯৯৬ ব্যাচের অভিজিৎ মুখোপাধ্যায়কে মুখ্যমন্ত্রীর দফতরের যুগ্ম সচিব করা হয়েছে। ২০০২ ব্যাচের ডব্লুবিসিএস অফিসার দেবাঞ্জন রায়কে করা হয়েছে মহিলা এবং সমাজ কল্যাণ দফতরের অতিরিক্ত যুগ্ম সচিব। পরবর্তী নির্দেশিকা প্রকাশ না হওয়া পর্যন্ত এই ৭ জন আধিকারিক নতুন দায়িত্ব সামলাবেন বলেই নবান্নের তরফে জানানো হয়েছে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy