ফাইল চিত্র।
সোমবার প্রায় ন’ঘণ্টা টানা জিজ্ঞাসাবাদের পরে শুক্রবার আবার দিল্লির এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি)-এর দফতরে ডেকে পাঠানো হয়েছিল তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক, ডায়মন্ড হারবারের সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে।
তবে, শুক্রবারে তিনি হাজির থাকতে পারবেন না বলে অভিষেক ইতিমধ্যেই ইডি-কে চিঠি দিয়ে জানিয়েছেন বলে সূত্রের খবর। ইডি-র দাবি, আবার ডেকে পাঠানো হবে সাংসদকে।
রাজ্যের কয়লা পাচারের তদন্তে নেমে ইডি ও সিবিআই দাবি করে, বিনয় মিশ্র ওই পাচারের মূল চক্রী। তদন্তকারীদের দাবি, এই বিনয় এক সময়ে যুব তৃণমূল দলের পদাধিকারী ছিলেন এবং তিনি অভিষেকের ঘনিষ্ঠও বটে। সেই সূত্রে এর আগে ইডি-র প্রথম দুটি নোটিস পেয়েও হাজির হননি অভিষেক। তৃতীয় নোটিস পেয়ে গত সোমবার তিনি দিল্লিতে ইডি-র দফতরে হাজির হন।
ইডি-র তদন্তকারীদের দাবি অনুযায়ী, মূলত তাঁর সঙ্গে বিনয়ের ঘনিষ্ঠতা নিয়েই প্রশ্ন করা হয় অভিষেককে। ইডি সূত্রের দাবি, সেই প্রশ্নের উত্তরে অভিষেক জানান, তিনি বিনয়কে চিনতেন। তবে, যে ধরনের বেআইনি লেনদেনের অভিযোগ বিনয়ের বিরুদ্ধে আনা হচ্ছে, সে সম্পর্কে তিনি ওয়াকিবহাল নন।
বিনয় আপাতত ভারতের নাগরিকত্ব ছেড়ে প্রশান্ত মহাসাগরে ভানাটু নামে এটি দ্বীপরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিয়েছেন। জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তাঁকে পেতে ইন্টারপোলের দ্বারস্থ হয়েছে সিবিআই।
সোমবার রাতে ইডি-র দফতর থেকে বেরিয়ে অভিষেক জোরের সঙ্গে দাবি করেছিলেন, তাঁর বিরুদ্ধে কোনও অভিযোগ থাকলে তা প্রকাশ্যে আনা হোক। আর মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বুধবার ভবানীপুরের নির্বাচনী কর্মীসভায় অভিযোগ করেন, অভিষেককে উপলক্ষ করে মূলত তাঁকেই আঘাত করতে চাওয়া হচ্ছে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy