ফাইল চিত্র।
গ্রামে, প্রত্যন্ত দুর্গম অঞ্চলে কাজের ক্ষেত্রে এক শ্রেণির চিকিৎসকের অনীহা সর্বজনবিদিত। ওই সব অঞ্চলে কাজ করার জন্য উৎসাহ দিতে তাই এ বার নতুন পদক্ষেপ করছে রাজ্য।
গ্রাম ও প্রত্যন্ত এলাকায় তিন বছর চাকরি করলে এমনিতে সরকারি চিকিৎসকদের স্নাতকোত্তর স্তরের প্রবেশিকা পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বরের সঙ্গে প্রতি বছরের জন্য ১০ শতাংশ বেশি নম্বর দেওয়া হয়। এ বার সরকারি খরচে স্নাতকোত্তর পড়তে ওই সব অঞ্চলে তিন বছরের কাজ করার উপরেই জোর দিচ্ছে স্বাস্থ্য দফতর। বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, গ্রামাঞ্চলে কাজের
অভিজ্ঞতা না-থাকলে সরকারি চিকিৎসকেরা স্বেচ্ছায় প্রত্যন্ত এলাকায় পোস্টিংয়ের জন্য আবেদন করতে পারেন।
স্বাস্থ্যকর্তারা জানাচ্ছেন, এই নির্দেশিকার ফলে ওই সব জায়গায় কাজ করার ব্যাপারে চিকিৎসকেরা উৎসাহ পাবেন। কিন্তু এই ধরনের শর্ত নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে বিভিন্ন চিকিৎসক সংগঠন। সার্ভিস ডক্টর্স ফোরামের সাধারণ সম্পাদক সজল বিশ্বাস বলেন, ‘‘তিন বছর কাজ করলেই এত দিন সরকারি খরচে স্নাতকোত্তর পড়া যেত। তার সঙ্গে গ্রামে কাজ করলে বিশেষ নম্বর যোগ হত। কিন্তু এখন সেটাকে শর্ত করে দেওয়ায় ক্ষতি হবে।’’ শুক্রবার স্বাস্থ্যসচিবের কাছে প্রতিবাদপত্র দিয়ে অ্যাসোসিয়েশন অব হেল্থ সার্ভিস ডক্টর্সের সাধারণ সম্পাদক মানস গুমটা জানান, এত জটিলতা চলতে থাকলে নবীন চিকিৎসকদের সরকারি চাকরিতে যোগদানে অনীহা আরও বাড়বে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy