প্রতীকী ছবি
শেওড়াফুলির করোনায় আক্রান্ত প্রৌঢ়ের ছেলে এবং ভাইয়ের শরীরেও ওই ভাইরাসের প্রমাণ মেলার পরেই শ্রীরামপুর ওয়ালশ হাসপাতালের আইসোলেশন ওয়ার্ড থেকে বেরিয়ে গেলেন ১২ জন। তাঁরা সকলেই ওই প্রৌঢ়ের সংস্পর্শে ছিলেন। সে কারণেই তাঁদের আইসোলেশন ওয়ার্ডে রাখা হয়েছিল। প্রৌঢ়ের ভাই ও ছেলের রিপোর্ট পজিটিভ এসেছে জানার পরে ওই ১২ জনকে সিঙ্গুরে ট্রমা কেয়ার সেন্টারের কোয়রান্টিন শিবিরে পাঠানোর সিদ্ধান্ত হয়। সে কথা শুনেই তাঁরা আপত্তি করেন বলে হাসপাতাল সূত্রে দাবি। তাঁরা সকলেই ওই প্রৌঢ়ের পরিজন। শেষ পর্যন্ত হাসপাতাল ছেড়ে তাঁরা বেরিয়েও যান। কয়েক জন বাড়িতে ফিরে যান। হাসপাতালের তরফে পুলিশকে সব জানানো হয়। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ রাতে জানান, প্রথমে আট জনকে হাসপাতালে ফিরিয়ে আনা হয়, তার পরে বাকি চার জনকেও ফেরানো হয়েছে। তাঁদের সিঙ্গুরেও পাঠানো হয়েছে রাতেই।
এই ঘটনায় হাসপাতালের নজরদারি নিয়ে প্রশ্ন উঠছে। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ অবশ্য অভিযোগ মানতে চাননি। হাসপাতালের এক কর্তার দাবি, ‘‘নজরদারির অভাবের প্রশ্নই নেই। ওঁরা সরকারি কোয়রান্টিনে থাকার কথা শুনেই বেঁকে বসেন। ঝগড়াঝাঁটি করে সবাই বেরিয়ে যান। পুলিশ এবং পুর-কাউন্সিলরকে বিষয়টি জানানো হয়।’’
শেওড়াফুলির ওই প্রৌঢ়ের ছেলে ও ভাইকে শ্রীরামপুর ওয়ালশ হাসপাতালের আইসোলেশন ওয়ার্ড থেকে কলকাতার বেলেঘাটা আইডি-তে পাঠানো হয়েছে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy