প্রতীকী ছবি।
জ্বর হয়েছিল বছর চারেকের শিশুটির। চিকিৎসকের পরামর্শে ওষুধ কিনে তাকে খাইয়েছিলেন মা নিজেই। তারপর আরও অসুস্থ হয়ে পড়ে শিশুটি। শুরু হয় বমি। জ্বর আরও বেড়ে যায়। এই ঘটনায় গ্রেফতার করা হয়েছে ওষুধের দোকানের মালিককে।
নদিয়ার ধানতলায় এলাকার দত্তফুলিয়ায় এই ঘটনায় ছড়ায় চাঞ্চল্য। এরপরই সন্দেহ ঘনায় ওষুধের উপরে। ওষুধের পাতাটি দেখেই ধরা পড়ে আসল ঘটনা। মেয়াদ উত্তীর্ণ ওষুধ ছিল এটি। সেটি খাওয়ার পরই অসুস্থ হয়ে পড়েছিল শিশুটি।
ওষুধটির মেয়াদ ফুরিয়েছিল ২০১৬ সালেই।কিন্তু পাতায় তা ছিল ২০২০। স্টিকারে ওষুধের পাতার উপরে লেখা ছিল ২০২০ সালের বিষয়টি। সন্দেহের বশে স্টিকারটি তুলে দেখা যায় সেখানে লেখা রয়েছে ২০১৬ সাল।বোঝা যায়, স্টিকারে ঢেকে দেওয়া হয়েছিল ওষুধের মেয়াদ ফুরানোর আসল সালটি। এরপরই খবর দেওয়া হয় পুলিশে। জাল ওষুধের চক্রের সঙ্গে জড়িত সন্দেহে গ্রেফতার করা হয় ওষুধের দোকানের মালিক সুজয় পালকে। তাঁর বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে।
প্রাথমিক তদন্তে অনুমান, মেয়াদ উত্তীর্ণ ওষুধের চক্র জাল বিস্তার করেছে ওই এলাকায়। সেই ওষুধই হয়তো খেয়েছিল শিশুটি। নদিয়ার পুলিশ সুপার রূপেশ কুমার বলেন, ঘটনায় বড়সড় আরও কোনও চক্র জড়িত কি না, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে অভিযুক্তকে ।
আরও পড়ুন: চালকের কেবিনে মানসিক রোগী, রানাঘাটে ট্রেনের ধাক্কা বাফারে
রেস্তরাঁ থেকে বের করে দেওয়া হল হোয়াইট হাউসের প্রেস সচিবকে!
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy