—প্রতীকী ছবি।
নেট-দুনিয়ায় ভোটকর্মীদের ব্যক্তিগত তথ্য ফাঁসের অভিযোগ উঠছে। প্রশিক্ষণ নেওয়া সত্ত্বেও শোকজ়-এর চিঠি আসার অভিযোগও উঠছে।
শিক্ষকদের অভিযোগ, প্রথম প্রশিক্ষণ শেষে চিঠি আসার পরে দেখেছেন, তাঁরা প্রিসাইডিং অফিসার নাকি প্রথম বা দ্বিতীয় পোলিং অফিসার হবেন, তার বিস্তারিত তথ্য ঘুরছে সমাজ মাধ্যমে। প্রিসাইডিং অফিসারের প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত এক শিক্ষকের অভিযোগ, ভোটের দিন তাঁর অধীনস্থ কর্মীদের ফোন নম্বর-সহ বিস্তারিত যে তথ্য চিঠি মারফত তাঁর কাছে এসেছে, সেই একই তথ্য সমাজ মাধ্যমেও ঘুরছে। ব্যক্তিগত এই তথ্য ফাঁসে রীতিমতো শঙ্কিত তিনি।
শিক্ষানুরাগী ঐক্য মঞ্চের সাধারণ সম্পাদক কিঙ্কর অধিকারীর কথায়, ‘‘প্রথম প্রশিক্ষণের পরে ব্যক্তিগত তথ্য ফাঁস হওয়ার পরে মামলা করেছিলাম। দ্বিতীয় প্রশিক্ষণের পরেও একই কাণ্ড। বিচারপতি নির্বাচন কমিশনকে বিষয়টি দেখতে বলেছেন। কিন্তু নিরাপত্তা নিয়ে আমরা আশ্বস্ত হতে পারছি না।’’ অভিযোগ, বিভিন্ন জেলায় প্রশিক্ষণ নেওয়ার পরেও ভোটকর্মীদের কাছে শোকজ়-এর চিঠি আসছে। ভোটের কাজের দায়িত্বই পাননি, এমন ব্যক্তিও শোকজ়-এর চিঠি পেয়েছেন!
নদিয়ার শিক্ষক সুশোভন মুখোপাধ্যায়ের অভিযোগ, তিনি প্রশিক্ষণ নিলেও কেন প্রশিক্ষণ নেননি, তার চিঠি এসেছে। সুশোভন বলেন, ‘‘চাকদহ ব্লকের ২৬ জন প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত শিক্ষক এরকম চিঠি পেয়েছেন। এক শিক্ষিকা ভোটের ডিউটি পাননি। তাঁর কাছেও শোকজ়-এর চিঠি এসেছে।’’ চাকদহ ব্লকের ওসি ইলেকশন-এর দাবি, এটা সার্ভারের ভুল। অভিযোগ, সংগ্রামী যৌথ মঞ্চের কয়েকজনের প্রথম প্রশিক্ষণ হয়েছে প্রথম পোলিং অফিসারের জন্য। দ্বিতীয় প্রশিক্ষণের চিঠিতে তাঁদেরই দ্বিতীয় পোলিং অফিসারের প্রশিক্ষণ নিতে বলা হয়েছে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy