স্কুলে শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি নিয়ে তোলপার বাংলা। প্রতীকী ছবি।
স্কুলে শিক্ষক ও শিক্ষাকর্মী নিয়োগে টাকার লেনদেন নিয়ে বাংলা তোলপাড়। তার মধ্যে উপাচার্য-পদে নিয়োগেও টাকা চাওয়ার অভিযোগ তুললেন যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপিকা রুবি সাঁই। রুবি তৃণমূল কংগ্রেসের কলেজ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির (ওয়েবকুপা) সাধারণ সম্পাদিকা ছিলেন। তাঁর অভিযোগের আঙুল ওই সংগঠনেরই সভানেত্রী কৃষ্ণকলি বসুর দিকে। কৃষ্ণকলি এই অভিযোগের পিছনে রাজনৈতিক ষড়যন্ত্রের কথা বলেছেন। রুবি কেন আগে অভিযোগ করেননি, তুলেছেন সেই প্রশ্নও।
রুবির অভিযোগ, কৃষ্ণকলি ২০১৭ সালে ডায়মন্ড হারবার মহিলা বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন উপাচার্য নিয়োগের সময় জানান, উপাচার্য হতে গেলে ২০ লক্ষ টাকা দিতে হবে। অন্তত ১৫ লক্ষ। এই কথোপকথনের রেকর্ডিংও আছে বলে রুবির দাবি। তিনি (রুবি) টাকা দেননি, উপাচার্যও হননি। ২০১৭-য় শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের আমলেই শিক্ষক নিয়োগে দুর্নীতি নিয়ে তদন্ত চলছে।
কৃষ্ণকলি বলেন, “২০১৭ সালে কী বলেছি, মনে রাখা সম্ভব নয়। পাঁচ বছর পরে ওঁরা এটা মনে হল? তখন প্রতিবাদ করেননি কেন?” কৃষ্ণকলির দাবি, ২০১৯ সালে রুবি বিজেপিতে যান। ‘‘এত পরে অভিযোগের মধ্যে ‘গভীর রাজনৈতিক ষড়যন্ত্রের’ গন্ধ পাচ্ছি। পিছনে বিজেপি আছে, থাকতে পারে সিপিএম-ও,’’ বলেন কৃষ্ণকলি।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy