—প্রতীকী চিত্র।
অন্য অনেক জেলার মতো উত্তর ২৪ পরগনার রাজারহাট-বিষ্ণুপুর (২) পঞ্চায়েতের বোর্ড গঠনের সময়েও সেখানে উত্তেজনা ছড়াল। পঞ্চায়েত অফিসে এসে দফায় দফায় বচসায় জড়ালেন তৃণমূলের কর্মী-সমর্থকেরা। ভাঙা হল চেয়ারও। উপপ্রধান পদে প্রার্থী বাছাই নিয়ে সদস্যেরা অনেকেই আপত্তি জানান। এমনকি, বেশ কয়েক জন সদস্য বোর্ড গড়ার প্রক্রিয়া থেকে নিজেদের বিরত রাখায় খানিকটা জটিলতা তৈরি হয়। পরে অবশ্য দলের উচ্চতর নেতৃত্বের হস্তক্ষেপে সেই সমস্যা মিটে যায়। বিক্ষুব্ধ সদস্যেরা দলীয় নেতৃত্বের সিদ্ধান্ত মেনে নিয়ে দলের মনোনীত প্রার্থীকেই উপপ্রধান হিসাবে স্বীকার করে নেন।
ওই পঞ্চায়েতে ২৪টির মধ্যে তৃণমূল পেয়েছে ১৭টি আসন। দলের তরফে ১৭৩ নম্বর আসনের প্রার্থী অভিজিৎ নস্করকে প্রধান এবং ১৭৫ নম্বর আসনের প্রার্থী রূপা নস্করকে উপপ্রধান হিসাবে ঘোষণা করা হয়। সূত্রের খবর, বোর্ডের দুই প্রধানকেই কাছাকাছি বুথের মধ্যে থেকে মনোনীত করার দলীয় সিদ্ধান্ত শুরুতে মানতে চাইছিলেন না সিংহভাগ তৃণমূল সদস্যই। যে কারণে এ দিন উপপ্রধান নির্বাচনের সময়ে প্রথমে ১৩ জন সদস্য সই না করে পঞ্চায়েত অফিসের বাইরে বেরিয়ে আসেন।
রাজারহাট-বিষ্ণুপুর (২) অঞ্চলের সাধারণ সম্পাদক সিরাজুল মোল্লা জানান, উপপ্রধান পদটি তফসিলিদের জন্য সংরক্ষিত। সেই পদে ১৬১ নম্বর আসনের প্রার্থী মলি মণ্ডলকে চাইছিলেন সকলে। সিরাজুল বলেন, ‘‘প্রধান নিয়ে কোনও সমস্যা ছিল না। উপপ্রধান নিয়েই আপত্তি ওঠে। তা নিয়েই বিরোধিতা করেন অনেকে। পরে অবশ্য দলীয় নেতৃত্বের কথা মেনে ১৭৫ নম্বর আসনের প্রার্থীকেই মেনে নেওয়া হয়।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy