অল্পের জন্য সোনা হাতছাড়া হল কোলাঘাটের সুপ্রিয় মণ্ডলের। একশো বাটারফ্লাইয়ের পর চারশো মেডলিতেও রুপো নিয়েই সন্তুষ্ট থাকতে হল তাঁকে। ওই বিভাগে ব্রোঞ্জ পেলেন বাংলার সোনু দেবনাথ।
কেরল জাতীয় গেমসে বাংলা এ দিন সোনা পায়নি। বরং মেয়েদের ফুটবলে বিশ্রী ভাবে হারল সুজাতা করের দল। কেরলের কাছে হারের পর ওড়িশার কাছেও ০-৪ হারল বাংলা। পরিস্থিতি যা, তাতে গেমস থেকে বাংলার মেয়েরা বিদায়ের পথে। ছেলেদের হারের পর মেয়েরাও বিদায় নেওয়ায় প্রশ্ন উঠে গেল বাংলার দল নির্বাচন নিয়ে। তবে এ দিন আবার সূচি পরিবর্তন হল বাংলার ছেলেদের। যা নিয়ে ক্ষোভ-বিক্ষোভ চলছেই রজত ঘোষ দস্তিদারদের। বাংলার ফুটবলের মতোই অপ্রত্যাশিত খারাপ ফল করলেন অলিম্পিকে চতুর্থ স্থান পাওয়া শু্যটার জয়দীপ কর্মকার। ৫০ মিটার রাইফেল প্রোনে ব্রোঞ্জ পেলেন বাংলার পতাকাবাহক। শু্যটিং-এ আরও দু’টো ব্রোঞ্জ পেল বাংলাদলগত বিভাগে। বাংলা আরও একটি ব্রোঞ্জ পেল। ৬৩ কেজি বিভাগে ব্রোঞ্জ পেলেন রাখী হালদার।
ভিসা সমস্যায় স্টিভন: ফেডারেশনের চুক্তিতে সই করে দিলেও ফের ইংল্যান্ডে ফিরে যেতে হচ্ছে স্টিভন কনস্ট্যান্টাইনকে। ভিসা সমস্যার জন্য। ফলে নতুন জাতীয় দলের নতুন কোচ আপাতত আই লিগে ম্যাচ দেখতে পারছেন না। উইম কোভারম্যান্সের জায়গায় দশ বছর পর ফের ভারতের কোচের পদে ফেরা স্টিভন ফুটবল হাউসে চুক্তি সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে আলোচনায় বসেছিলেন সচিব কুশল দাসের সঙ্গে। আলোচনার পর কুশলবাবু দিল্লি থেকে ফোনে বললেন, “স্টিভন দিল্লিতেই থাকবেন। দু’বছরের জন্য তাঁর সঙ্গে চুক্তি হয়েছে ফেডারেশনের। পাঁচ-সাত দিনের মধ্যেই সহকারী-কোচ সহ অন্য বিষয় নিয়ে সিদ্ধান্ত নেব। কোচের ভিসা নিয়ে কিছু সমস্যা আছে। সে জন্য ওকে দেশে যেতে হবে।”
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy