দুই কোচ রবি শাস্ত্রী এবং শ্রীধরের সঙ্গে কোহালি। ছবি টুইটার
অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে টেস্ট সিরিজ জিতলেও ভারতের শুরুটা হয়েছিল খুবই খারাপ ভাবে। অ্যাডিলেডে দ্বিতীয় ইনিংসে ৩৬ রানে অল আউট হয়ে গিয়েছিল তারা। সেই ঘটনা বড় দাগ কেটেছিল বিরাট কোহালির মনে। এতটাই যে রাত সাড়ে বারোটার সময় তিনি মেসেজ করেছিলেন ফিল্ডিং কোচ আর শ্রীধরকে।
রবিচন্দ্রন অশ্বিনের ইউটিউব চ্যানেলের শোয়ে একথা বলেছেন শ্রীধর। তাঁর কথায়, “তখন মাঝরাত। প্রায় ১২.৩০ বাজে। ওই দিনই আমরা অ্যাডিলেড টেস্ট হেরেছি। কোহালি হঠাৎ আমাকে মেসেজ করে জানতে চাইল কী করছি। আমি বললাম যে হেড কোচ (রবি শাস্ত্রী), আমি, ভরত অরুণ আর বিক্রম রাঠোর একসঙ্গে বসে আছি। ও বলল, দাঁড়াও আমি আসছি। আমি বললাম, কোনও সমস্যা নেই। চলে এসো।”
কোহালি ঘরে আসার পরেই সকলে আলোচনা শুরু করেন। ওখানেই ‘মিশন মেলবোর্ন’-এর ভিত্তিপ্রস্তর গাঁথা হয়ে যায়। শাস্ত্রী একটাই কথা বলেছিলেন, “এই ৩৬ সংখ্যাটাকে একটা ব্যাজের মতো পরে থাকো। এই ৩৬-ই আমাদের দলটাকে একদিন সেরা করে তুলবে।”
মেলবোর্নে কী দল নামবে তা নিয়ে প্রত্যেকেই ধন্দে ছিলেন। কোহালিই শাস্ত্রীকে অনুরোধ করেন বোলিংয়ে শক্তিশালী করতে। শ্রীধরের কথায়, “পরদিন সকালে বিরাট ডাকল অজিঙ্ককে। আমরা আলোচনা করলাম। ৩৬-এ অলআউট হওয়ার পর যে কোনও দলই ব্যাটিং বিভাগ শক্তিশালী করবে। কিন্তু রবি, বিরাট এবং অজিঙ্ক মিলে বোলিং শক্তিশালী করতে চাইছিল। তাই জন্যেই বিরাটের বদলে (রবীন্দ্র) জাডেজাকে নেওয়া হয়, যেটা ছিল মাস্টারস্ট্রোক।”
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy