ঋদ্ধিমান সাহা।
ভারতীয় পেসারদের দাপটে তিন দিনেই উড়ে গেল বাংলাদেশ। ইডেনে আগুন জ্বালালেন ইশান্ত-শামি-উমেশরা। ম্যাচের সেরা হন ইশান্ত। বিরাট কোহালি মজা করে বলেন ‘‘ভেবেছিলাম সেঞ্চুরি করায় আমিই ম্যাচের সেরা হব। ম্যান অফ দ্য ম্যাচ হয়ে গেল ইশান্ত শর্মা। আমি বলব, ইশান্ত বা উমেশ যে কেউই ম্যান অফ দ্য ম্যাচ হতে পারত।’’
ভারতীয় পেসারদের কামানদাগা বোলিং উইকেটের পিছনে দাঁড়িয়ে সামলাতে হয়েছে ঋদ্ধিমান সাহাকে। ম্যাচ শেষের পরে সঞ্জয় মঞ্জরেকর প্রশ্ন ছুড়ে দেন বাংলার উইকেট কিপারকে,‘‘উইকেটের পিছনে দাঁড়িয়ে কোন বোলারকে কিপ করা সব চেয়ে কঠিন?’’ এক মুহূর্ত না ভেবে ঋদ্ধি বলে ওঠেন, ‘‘কয়েকদিনের মধ্যেই দলে ফিরবে বুমরা। তা ছাড়া আমাদের রয়েছে শামি, উমেশ, ইশান্তের মতো দুর্দান্ত বোলার। আমার মনে হয় বুমরাকে কিপ করাটাই সবচেয়ে কঠিন।’’
ছোট রান আপে বুমরার হাত থেকে বেরোয় অবিশ্বাস্য সব ডেলিভারি। বল স্কিড করে ধেয়ে আসে ব্যাটসম্যানের দিকে। সীমিত ওভারের ক্রিকেটে নিয়মিত ইয়র্কার দিতে পারেন বুমরা। ব্যাটসম্যানদের ঘায়েল করেন বাউন্সারে। সেই বুমরাই চোট সারিয়ে সামনের বছর ফিরবেন। পেসারদের সৌজন্যে ভারতীয় ক্রিকেটের ছবিটাই এখন বদলে গিয়েছে। পেসাররা ঘরের মাঠে তো বটেই বিদেশে গিয়েওআগুনে বোলিং করছেন। ঋদ্ধিমান বলছেন, ‘‘আমাদের পেস অ্যাটাক দারুণ। প্রত্যেকেই ১৪০ কিমি বেগে বল করতে পারে। শুধুমাত্র ঘরের মাঠে যে আমরা সফল, তা নয়। বিদেশের মাটিতে গিয়েও আমরা সাফল্য পেয়েছি।’’
আরও পড়ুন: গোলাপি বলের টেস্ট স্পিনারদের গুরুত্বহীন করে দেবে, আশঙ্কায় প্রসন্ন
আরও পড়ুন: দুই ইনিংসেই শূন্য! ইডেনে লজ্জার রেকর্ড বাংলাদেশ অধিনায়কের
গোলাপি বলের চরিত্র নিয়ে চর্চা হয়েছে ইডেন টেস্টের আগে থেকে। কিপিং করার সময়ে বল ধরার অনুভূতি কেমন হল? ঋদ্ধি বলেন, ‘‘লাল বল ধরার যা অনুভূতি, এ ক্ষেত্রেও তাই।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy