বোলার ওয়ার্নের থেকে এগিয়ে সচিন, ব্যাটসম্যান আক্রমের থেকে পিছিয়ে পন্টিং! জানতেন?
ক্রিকেট এক আশ্চর্য খেলা। একদিনেই কেউ এখানে রাজা হয়ে যান, আবার কখনও একটা ভুলে তিনিই হয়ে যান ভিলেন। আর তারই মাঝে গড়ে ওঠে বিভিন্ন রেকর্ড। ভেঙেও যায় অনেক। ঘটে বেশ কিছু অদ্ভুত কীর্তিও। দেখে নেওয়া যাক তেমনই কিছু কীর্তি।
নিজস্ব প্রতিবেদন
শেষ আপডেট: ০৫ সেপ্টেম্বর ২০১৯ ১৫:৩৬
Share:Save:
এই খবরটি সেভ করে রাখার জন্য পাশের আইকনটি ক্লিক করুন।
০১১১
ক্রিকেট এক আশ্চর্য খেলা। একদিনেই কেউ এখানে রাজা হয়ে যান, আবার কখনও একটা ভুলে তিনিই হয়ে যান ভিলেন। আর তারই মাঝে গড়ে ওঠে বিভিন্ন রেকর্ড। ভেঙেও যায় অনেক। ঘটে বেশ কিছু অদ্ভুত কীর্তিও। দেখে নেওয়া যাক তেমনই কিছু কীর্তি।
০২১১
ক্রিকেটে রেকর্ড তৈরি হবে আর তাতে সচিন তেন্ডুলকরের নাম থাকবে না, তা হতেই পারে না। ব্যাট হাতে নয় এখানে যে কীর্তি দেখা যাচ্ছে তা বল হাতে। কী সেই কীর্তি?
০৩১১
সারা বিশ্বে তিনি এক মাত্র বোলার, যার রয়েছে এই অনন্য রেকর্ড। একদিনের ক্রিকেটে একাধিক ম্যাচে ছয় বা তার কম রানে প্রতিপক্ষকে আটকে দিয়ে ম্যাচ জেতানো একমাত্র বোলার সচিন তেন্ডুলকর।
০৪১১
বল হাতে শুধু এই রেকর্ডই নয়। আরও একটি ব্যক্তিগত লড়াইয়ে এগিয়ে সচিন। শেন ওয়ার্নের সঙ্গে মাঠের বাইরে তাঁর বন্ধুত্ব থাকলেও, মাঠের ভেতরের লড়াই কিন্তু সব সময়ই জমজমাট ছিল। সেখানে কখনওই বন্ধুতা দেখা যায়নি।
০৫১১
টেস্ট ক্রিকেটে ৭০৮টি উইকেট রয়েছে শেন ওয়ার্নের দখলে। একদিনের ক্রিকেটে নিয়েছেন ২৯৩টি উইকেট। কিন্তু এক ইনিংসে পাঁচ উইকেট নিয়েছেন মাত্র এক বার। অন্যদিকে সচিনের দখলে এই কীর্তি রয়েছে দু’বার। ১৯৯৮ সালে অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে এবং ২০০৫ সালে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে পাঁচ উইকেট নেন সচিন।
০৬১১
শুধু সচিন নন, বিশ্বের অন্যতম সেরা বোলারকে আরও এক জন লজ্জায় ফেলতে পারেন। তিনি শ্রীলঙ্কার বিধ্বংসী ওপেনার সনৎ জয়সূর্য।
০৭১১
ওয়ার্নকে ছাপিয়ে গিয়েছেন জয়সূর্যও। একদিনের ক্রিকেটে জয়সূর্যর শুধু ব্যাট হাতে রয়েছে ১৩৪৩০ রান। আবার বল হাতে তিনি নিয়েছেন ৩২৩টি উইকেট। ওয়ার্নের থেকে যা ৩০টি বেশি।
০৮১১
বল হাতে যদি কেরামতি দেখান সচিন, তাহলে ব্যাট হাতে আবার তাঁকে ছাপিয়ে গিয়েছেন পাকিস্তানের ফাস্ট বোলার ওয়াসিম আক্রম। শুধু সচিনই নয় তিনি ছাপিয়ে গিয়েছেন কালিস, পন্টিং-এর মতো ব্যাটসম্যানদেরও।
০৯১১
টেস্টে ওয়াসিম আক্রমের সর্বোচ্চ স্কোর ২৫৭ নটআউট। তিনি টপকে গিয়েছেন কালিস (২২৪), সচিন (২৪৮ নটআউট) এবং পন্টিং-কে (২৫৭)। সচিনের একাধিক দ্বিশতরান থাকলেও এক বারও ২৫০ টপকাতে পারেননি তিনি।
১০১১
ম্যাচের সেরার পুরস্কার পেয়েছেন অনেকেই। কখনও একাধিক প্লেয়ারকেও দেওয়া হয়েছে এই পুরস্কার। কিন্তু শুনেছেন একজন পিচ প্রস্তুতকারককে ম্যাচের সেরা ঘোষণা করা হয়েছে।
১১১১
এই পুরস্কার পেয়েছিলেন ক্রিস স্কট। ২০০০ সালের ডিসেম্বরে দক্ষিণ আফ্রিকা ও নিউজিল্যান্ডের মধ্যে হওয়া এক ম্যাচে এই ঘটনা ঘটে। বৃষ্টিতে ভেস্তে যেতে বসা ম্যাচকে অসম্ভব পরিশ্রমের মাধ্যমে সম্ভব করে তোলেন ক্রিস স্কট ও তাঁর দলবল। সেই জন্য তাঁকেই বেছে নেওয়া হয় সেরা।