জো রুট। —ফাইল চিত্র
ইংল্যান্ডের ক্রিকেট বোর্ডের (ইসিবি) তরফে অলি রবিনসনের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। জো রুট মনে করেন সাজঘরে এবং সংবাদ মাধ্যমের সামনে সত্যিই অনুতপ্ত ছিলেন ইংরেজ পেসার। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনও চান ইসিবি আরও এক বার ভেবে দেখুক রবিনসনের শাস্তি কমানোর ব্যাপারটি।
একটি টুইটকে ঘিরে চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়। জো রুট বলেন, “মাঠের বাইরে কী ঘটছে তা আমাদের খেলায় প্রভাব ফেলবে না। আমরা জানি কী ঘটেছে। রবিনসন তখনই আমাদের সঙ্গে কথা বলে। সংবাদ মাধ্যমের সঙ্গেও কথা বলেছে ও। সেই সময় থেকেই রবিনসন অনুতপ্ত। আমরা দেখেছি ও কী ভাবে সকলের সঙ্গে মিশছে। টুইটটা কী ভাবে সামনে এসেছে জানি না। টুইটে যা লেখা আছে তা আমরা কেউ বিশ্বাস করি না। কিন্তু রবিনসন আমাদের দলের অংশ, আমরা ওর পাশে আছি।”
নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে সিরিজের প্রথম ম্যাচে অভিষেক ঘটে রবিনসনের। ড্র হয়ে যায় সেই ম্যাচ। ম্যাচে ৭টি উইকেট নেন ইংরেজ পেসার, ব্যাট হাতে ৪২ রান করেন। অভিষেক ম্যাচেই সাড়া ফেলে দেন তিনি। ৮ বছর আগে রবিনসনের করা একটি টুইট সামনে আসে টেস্টের প্রথম দিনেই। যৌনতাবাদী এবং বর্ণবাদী সেই টুইটের জন্য সঙ্গে সঙ্গে ক্ষমা চেয়ে নেন রবিনসন। বোর্ডের পক্ষ থেকে যদিও অপেক্ষা করা হচ্ছিল টেস্ট ম্যাচ শেষ হওয়ার। তার পরেই সাজা ঘোষণা করে ইসিবি।
ইংল্যান্ডের টেস্ট অধিনায়ক বলেন, “আমার মনে হয় সকলের জন্য এটা খুব বড় শিক্ষা। নিজেদের শেখাতে হবে। একটা ভাল পরিবেশ গড়ে তুলতে হবে।” ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর মুখপাত্র অলিভার ডাওডেন টুইট করে লেখেন, ‘অলি রবিনসনের টুইটগুলি আপত্তিজনক এবং ভুল ছিল। তবে এগুলি প্রায় এক দশক পুরনো। সেই ছেলেটি এখন বড় হয়েছে এবং ক্ষমা চেয়েছে। ওকে শাস্তি দিয়ে ইসিবি একটু বেশিই বাড়াবাড়ি করে ফেলেছে। আরও এক বার ভেবে দেখা উচিত এই বিষয়।’ ডাওডেনের এই বক্তব্যে সায় রয়েছে জনসনেরও।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy