কবে যে কোহলী রানে ফিরবেন সেটা কেউই বলতে পারছেন না। সুনীল গাওস্কর ভাগ্যকে সঙ্গ দেওয়ার কথা বলেছিলেন। কিন্তু শুক্রবারেও কোহলীকে সঙ্গ দিল না তাঁর ভাগ্য।
লিভিংস্টোনের ইনিংস না থাকলে অনেক আগেই শেষ হয়ে যেতে পারত পঞ্জাব। বেয়ারস্টোর ইনিংস কোনও কাজেই আসত না।
বেয়ারস্টোর সৌজন্যেই শুরু থেকে বেঙ্গালুরুকে চাপে ফেলে দেয় পঞ্জাব। সেই চাপ গোটা ম্যাচে কেটে বেরোতে পারেনি বেঙ্গালুরু।
পঞ্জাব জিতে ১২ পয়েন্ট নিয়ে ষষ্ঠ স্থানে উঠে এল। প্লে-অফে যাওয়ার আশা বেঁচে রইল তাদের। কলকাতার আশাও বেঁচে রইল আরসিবি হেরে যাওয়ায়।
বলটা এতই সূক্ষ্ম ভাবে গ্লাভসে লেগেছিল যে মাঠের আম্পায়ার বুঝতেই পারেননি। তিনি নট আউটের সিদ্ধান্ত দেন।
বিরাট কোহলীর ব্যাটে রানের খরা কিছুতেই কাটছে না। অনেকেই অনেক উপদেশ দিচ্ছেন। কিন্তু কোনও ভাবেই রান পাচ্ছেন না কোহলী।
এক জন আইপিএলের সর্বোচ্চ রানশিকারি। আর এক জন আইপিএলের সর্বোচ্চ উইকেটসংগ্রাহক। দু’জনেই দুর্দান্ত ছন্দে রয়েছেন।
এ বারের আইপিএলে মাত্র একটি অর্ধশতরান করেছেন বিরাট। তিন বার প্রথম বলেই আউট হয়ে ফিরতে হয়েছে তাঁকে।
অনেকেই নতুন হওয়ায় দলকে বোঝা, জানার পর্ব এখনও শেষ হয়নি চেন্নাইয়ের। বেশ কিছু জায়গায় অনেক উন্নতির প্রয়োজনের কথা মেনে নিয়েছেন কোচ ফ্লেমিং।
মহেন্দ্র সিংহ ধোনি বোধহয় সবকিছুতেই ব্যতিক্রম। নেতৃত্ব, উইকেট রক্ষা, ব্যাটিংয়ের মতো জনপ্রিয়তাতেও। সবক্ষেত্রেই ব্যাকরণের বাইরে ধোনি।