শামি বল হাতে সফল, তো ঋদ্ধি ব্যাট হাতে ভরসা জুগিয়েছেন। ম্যাচ জিতে দুই ক্রিকেটারের গলায় পরিকল্পনা কাজে লাগানোর কথা।
ধোনি সিদ্ধান্ত নিতে ভুল করছেন, সচরাচর এই জিনিস দেখা যায় না। কিন্তু রবিবার ঠিক সেটিই হল।
তিনি যে এখনও ফুরিয়ে যাননি, টি২০-র মতো তরুণদের প্রতিযোগিতাতেও ম্যাচের সেরা হয়ে সেটা বুঝিয়ে দিলেন ঋদ্ধি।
গুজরাতকে কম রানে আটকে রাখার পিছনে শামির কৃতিত্বই সব থেকে বেশি। তিনি বোলিং শুরু করে চার ওভারে ১৯ রান দিয়ে ২ উইকেট নেন।
এই জয়ের ফলে ১৩ ম্যাচে ২০ পয়েন্ট হল হার্দিকদের। অর্থাৎ বলা যেতে পারে এ বারের আইপিএলে এক নম্বর দল হিসাবে প্লে-অফে যাচ্ছে গুজরাত।
উমরান এ বার ১১ ম্যাচে ১৫ উইকেট নিয়েছেন। যার মধ্যে রয়েছে শীর্ষে থাকা গুজরাত টাইটান্সের বিরুদ্ধে পাঁচ উইকেট দখল।
ক্লাব ক্রিকেটের একটি ম্যাচে ঋতুরাজ গায়কোয়াড় ও মহারাষ্ট্রের তৎকালীন অধিনায়ক অঙ্কিত বাওনের উইকেট নেন মুকেশ
গুজরাত টাইটান্স ইতিমধ্যেই প্লে-অফে খেলার যোগ্যতা অর্জন করেছে। এ বার দেখার, রাহুলের লখনউ সেই ছাড়পত্র পায় কি না।
হায়দরাবাদের বিরুদ্ধে প্রথমে ব্যাট হাতে ৪৯ রান করেন রাসেল। এর পর বল হাতে নজর কাড়েন তিনি। তিনটি উইকেট তুলে নেন রাসেল। তাঁর দাপটেই শেষ বিপক্ষ।
বয়স হয়ে যাওয়ায় ধোনি কতদিন আর নেতৃত্বের দায়িত্ব থাকবেন তা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে। অনেকেই সম্ভাব্য বিভিন্ন নেতার নাম বলছেন। সহবাগও বললেন।