কলকাতার ক্রিকেটারদের উচ্ছ্বাস। ছবি: আইপিএল
অবশেষে উইকেট নিলেন সুনীল নারাইন। তাঁর বলে বড় শট মারতে গিয়ে আউট হয়ে ফিরলেন রাহুল ত্রিপাঠী। চতুর্থ উইকেট হারাল হায়দরাবাদ।
বরুণ চক্রবর্তীর বলে আউট আইডেন মার্করাম। বড় শট মারতে গিয়েছিলেন হায়দরাবাদের ব্যাটার। সামনে ঝাঁপিয়ে ভাল ক্যাচ ধরেন রিঙ্কু সিংহ। ১৮ রানে ফিরলেন মার্করাম।
নারাইনের বল রাহুলের ব্যাটের কানায় লেগে উঠে গিয়েছিল। অনেক ক্ষণ সময় পেয়েও বল বরুণের হাত থেকে ফসকে গেল।
ভয়ঙ্কর হয়ে উঠতে থাকা অভিষেককে ফেরালেন রাসেল। শর্ট বল পুল করেছিলেন অভিষেক। ডিপ ফাইন লেগে ক্যাচ বরুণের।
রান দেওয়ার পর অবশেষে উইকেট নিলেন হর্ষিত। রিঙ্কুর হাতে ক্যাচ দিয়ে আউট মায়াঙ্ক (৩২)।
প্রথম দু’ওভারে ১৭ রান উঠল। হর্ষিত রানার ওভারে মায়াঙ্ক আগরওয়ালকে আউট দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু ডিআরএসের পর সিদ্ধান্ত বদলানো হয়।
শেষ ওভারে ভাল বল করলেন নটরাজন। তাই আরও বেশি রান ওঠাতে পারল না কলকাতা। ইনিংস থামল ২০৮-৭ স্কোরে। রাসেল অপরাজিত থাকলেন ৬৪ রানে।
শেষ ওভারের প্রথম বলে নটরাজনকে ছয় মারতে গিয়েছিলেন রিঙ্কু। কিন্তু বাউন্ডারির ধারে ক্যাচ ধরে নিলেন মার্করাম। ২৩ রানে ফিরলেন রিঙ্কু।
ওয়েস্ট ইন্ডিজ়ের ক্রিকেটার নিজের সেরা ফর্ম নিয়ে নেমেছেন। কোনও বোলারকেই রেয়াত করছেন না। ২০ বলে ৫০ করে ফেললেন তিনি।
স্পিনার আসতেই স্বমূর্তিতে রাসেল। মারকান্ডেকে এক ওভারে তিনটি ছক্কা মারলেন তিনি।
মারকান্ডের বলে নীচু হয়ে পুল করতে গিয়েছিলেন সল্ট। ডিপ মিডউইকেট থেকে অনেকটা দৌড়ে এসে ঝাঁপিয়ে ক্যাচ নিলেন জানসেন।
কলকাতার হয়ে অভিষেকেই ভরসা দিলেন সল্ট। অর্ধশতরান করলেন ইংরেজ ব্যাটার।
ফিরে এসেই হায়দরাবাদকে সাফল্য এনে দিলেন কামিন্স। তবে কৃতিত্ব প্রাপ্য মারকান্ডে। ডান দিকে ঝাঁপিয়ে পড়ে দারুণ ক্যাচ নিলেন তিনি। ৩৫ রানে ফিরলেন রমনদীপ।
চাপের মুখে ঠান্ডা মাথার পরিচয় দিচ্ছেন রমনদীপ। কেকেআরের অখ্যাত ক্রিকেটার চাপের মুখে দলকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন।
ওপেনার সল্ট শুরু থেকেই খেলছেন। কিন্তু রান বেশি তুলতে পারছেন না। রমনদীপও ধরে খেলার চেষ্টা করছেন।
বাঁ হাতি নীতীশ ডান হাতি হয়ে শট খেলতে গেলেন। ক্যাচ দিলেন ত্রিপাঠির হাতে। বোলার মারকান্ডে।
তবে রান তোলার গতি অনেক কম হয়ে গিয়েছে। দু’জনেই আপাতত ধরে খেলার দিকে মন দিয়েছেন।
পর পর উইকেট হারিয়ে বেশ চাপে কলকাতা। রান তোলার যে গতি উঠেছিল তা কমতে বাধ্য।
বেঙ্কটেশ আয়ার প্রথমে ক্যাচ দিয়ে ফিরলেন। শ্রেয়স আয়ার নামলেন। কিন্তু কলকাতার হয়ে দু’বছর পর নেমে কোনও রানই করতে পারলেন না শ্রেয়স। নটরাজনের বলে ০ রানে ফিরলেন তিনি। ক্যাচ ধরলেন হায়দরাবাদের অধিনায়ক কামিন্স।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy