কলকাতা এ বার নিলামের আগে ধরে রেখেছিল বেঙ্কটেশ আয়ার ও বরুণ চক্রবর্তীকে। নিলামে ৭ কোটি ২৫ লক্ষ টাকা খরচ করে কিনেছিল প্যাট কামিন্সকে।
সুযোগের অপেক্ষায় ছিলেন রিঙ্কু। তিনি বলেন, “সকাল থেকেই মনে হচ্ছিল আমি এই ম্যাচের সেরা হব। রান করব।”
২০১৮ সালে খেলেছিলেন চারটি ম্যাচ। মোট রান ছিল ২৯। ২০১৯ সালে পাঁচটি ম্যাচ খেলে করেছিলেন ৩৭ রান।
ম্যাকালাম প্রশংসা করেছেন নীতীশ এবং রিঙ্কুর। তিনি বলেছেন, ‘‘সঠিক মনে হয় বলেই কিছু সিদ্ধান্ত নিতে হয়। সব সময় সেগুলো হয়তো কাজে আসে না।’’
উত্তরপ্রদেশের রিঙ্কু সিংহ যেন এ বার ঠিক করেই নিয়েছেন, নিজের জাত চিনিয়েই ছাড়বেন। কলকাতার হয়ে গত তিনটি ম্যাচে তিনি খেললেন। তিনটিতেই দুর্দান্ত পারফর্ম করলেন।
কলকাতার জয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়েছেন রিঙ্কু সিংহ। মরসুমের শুরুর দিকে সুযোগ না পেলেও শেষ কয়েকটি ম্যাচে ব্যাট হাতে ভাল দেখিয়েছে তাঁকে।
এ বারের আইপিএলে দুরন্ত ছন্দে রয়েছেন জস বাটলার। ১০ ম্যাচে ৫৮৮ রান করে তিনিই এখনও পর্যন্ত সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক।
নীতীশ রানাকে কলকাতা-দিল্লি ম্যাচের সেরা হিসেবে বেছে নিল আনন্দবাজার অনলাইন। ব্যাট হাতে অনবদ্য খেলার জন্যেই নীতীশকে ম্যাচের সেরা বাছা হয়েছে।
১০ ম্যাচে ১২ পয়েন্ট নিয়ে তৃতীয় স্থানেই থাকল রাজস্থান। হায়দরাবাদ রয়েছে চতুর্থ স্থানে। নয় ম্যাচে তাদের পয়েন্ট ১০।