যে চেন্নাই একটা সময় পর্যন্ত জিততেই পারছিল না, সেই চেন্নাইও পয়েন্ট তালিকায় টপকে গেল কলকাতাকে। অথচ কলকাতা প্রতিযোগিতার শুরুর দিকে ছিল একে।
বেঙ্কটেশের ছন্দে না থাকা কলকাতার জন্য বড় ক্ষতি বলে মনে করছেন ম্যাকালাম। গত বার তাঁর বিধ্বংসী ব্যাটিং বিপক্ষকে নাজেহাল করেছিল।
স্বপ্ন সত্যি হওয়া কঠিন। পরের তিনটি ম্যাচ জিতলেও কলকাতাকে বসে থাকতে হবে বাকিদের হারের অপেক্ষায়।
কলকাতার তিন বিপজ্জনক ব্যাটারকে পর পর সাজঘরে পাঠিয়ে দলের জয় নিশ্চিত করলেন আবেশ। তাঁর বোলিংয়ের কোনও জবাব দিতে পারেননি কলকাতার ব্যাটাররা।
লখনউয়ের কাছে বড় ব্যবধানে হেরেছে কেকেআর। এই হারের সঙ্গে কলকাতার প্লে-অফে ওঠার স্বপ্ন প্রায় শেষ হয়ে গিয়েছে।
লখনউ সুপার জায়ান্টসের কাছে ৭৫ রানে হারল কলকাতা নাইট রাইডার্স। কেন হারল কলকাতা? পাঁচ কারণ খুঁজল আনন্দবাজার অনলাইন।
অধিনায়ক কেএল রাহুলের বুদ্ধিদীপ্ত বোলিং পরিবর্তন এবং রানের গতি কমিয়ে দেওয়াই ম্যাচের সেরা চাল হিসেবে বিবেচিত হল।
আনন্দবাজার অনলাইনের বিচারে রিঙ্কুর সেই নাচই ম্যাচের সেরা মুহূর্ত। সম্প্রচারকারী চ্যানেলেও সেই নাচ বার বার দেখানো হল।
১৮ ওভারের শেষে লখনউয়ের রান ছিল ৪ উইকেটে ১৪২। খেলার রাশ ছিল কলকাতার হাতেই। কিন্তু সেই রাশই কার্যত লখনউকে উপহার দিয়ে বসলেন মাভি।
এই মরসুমের নিলামে তাঁকে আট কোটি টাকা দিয়ে কিনেছিল কেকেআর। অনেকেই তখন টাকার অঙ্ক নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন।