হতাশ কলকাতার ব্যাটাররা। ছবি: আইপিএল
এক, টসে হার। পরে বল করতে হবে জানার সঙ্গে সঙ্গে অধিনায়ক শ্রেয়স আয়ার বলে দিয়েছিলেন, তাঁদের সামনে কঠিন পরীক্ষা। তিনি বলেন, আগের ম্যাচেই ইনিংসের শেষ দিকে তাঁর বোলাররা জানিয়েছিলেন, বল ধরতে অসুবিধে হচ্ছিল।
দুই, শুরু থেকেই নিয়মিত ব্যবধানে উইকেট হারাতে থাকে কেকেআর। ফলে প্রথম পাঁচ ওভারে মাত্র ৩২ রান ওঠে, নাইটদের হারাতে হয় ২ উইকেট। পাওয়ার-প্লের ছয় ওভারে ওঠে ৩ উইকেটে ৪৪ রান।
তিন, ওয়ানিন্দু হাসরঙ্গ এবং হর্ষল পটেলের আট ওভারে মাত্র ৩১ রান ওঠে। কেকেআর-এর হয়ে প্রথম ম্যাচে বরুণ চক্রবর্তী ও সুনীল নারাইন যে কাজটি করেছিলেন, ঠিক সেটিই আরসিবি-র হয়ে এই ম্যাচে করেন হাসরঙ্গ ও হর্ষল।
চার, শুরুতে উইকেট হারিয়ে কোনঠাসা হয়ে পড়া কেকেআর মাঝের ওভারগুলিতে বেঙ্গালুরুর বোলারদের একেবারেই সমীহ করেনি। ঠিক উল্টোটাই করে বাজিমাৎ করে আরসিবি। তারাও শুরুতে তিনটি উইকেট হারিয়ে চাপে পড়ে যায়। কিন্তু তারপর ডেভিড উইলি এবং শেরফানে রাদারফোর্ড কেকেআর বোলারদের দেখেশুনে খেলে দেন।
পাঁচ, ১৯তম ওভারে দীনেশ কার্তিককে রান আউট করার সুবর্ণ সুযোগ পেয়েও নষ্ট। উইকেটের একই দিকে চলে গিয়েছিলেন কার্তিক এবং হর্ষল। তবু উমেশ যাদব ভুল দিকে বল থ্রো করেন।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy