সভাপতি পদে লড়ছেন ভাইচুং ভুটিয়া ও কল্যাণ চৌবে। ফাইল চিত্র
সর্বভারতীয় ফুটবল ফেডারেশনের (এআইএফএফ) নির্বাচনের জন্য মনোনয়ন জমা দেওয়ার প্রক্রিয়া শেষ হল শনিবার। মোট ১৭টি পদের জন্য মনোনয়ন জমা দিয়েছেন ২০ জন। শুধু সভাপতি পদের জন্য নয়, সহ-সভাপতি ও কোষাধ্যক্ষ পদের জন্যও হবে লড়াই। ২ সেপ্টেম্বর হবে ভোটগ্রহণ। ফলপ্রকাশ ২ অথবা ৩ সেপ্টেম্বর।
সভাপতি পদের জন্য মনোনয়ন জমা দিয়েছেন দুই প্রাক্তন ফুটবলার ভাইচুং ভুটিয়া ও কল্যাণ চৌবে। ভাইচুং অন্ধ্রপ্রদেশ ফুটবল সংস্থা ও কল্যাণ গুজরাত ফুটবল সংস্থার হয়ে মনোনয়ন জমা দিয়েছেন। প্রথম মনে করা হয়েছিল কল্যাণ সর্বসম্মতিক্রমে সভাপতি নির্বাচিত হবেন। কিন্তু জমি ছাড়েননি ভাইচুং। কেন্দ্রীয় সরকারের অনুরোধের পরেও নির্বাচনে লড়ছেন তিনি।
সভাপতি পদের জন্য প্রথমে বাংলার ফুটবল সংস্থার (আইএফএ) তরফে সুব্রত দত্তের নাম পাঠানো হয়েছিল। কিন্তু প্রশাসনে ১২ বছর পূর্ণ হয়ে যাওয়ায় তাঁর নাম বাতিল হয়ে গিয়েছিল। পরে জানা গিয়েছিল, আইএফএ-র সভাপতি অজিত বন্দ্যোপাধ্যায়ের নাম পাঠানো হবে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত তিনি মনোনয়ন জমা দেননি।
সহ-সভাপতি পদে মনোনয়ন জমা দিয়েছেন এনএ হ্যারিস ও মানবেন্দ্র সিংহ। কোষাধ্যক্ষ পদের লড়াইয়ে রয়েছেন কিপা অজয় ও গোপালকৃষ্ণ কোসারাজু। এই দুই পদেও নির্বাচন হবে একই দিনে।
এআইএফএফ-এ কার্যকরী সমিতির সদস্য পদ রয়েছে ১৪টি। মনোনয়ন জমা দিয়েছেন ১৪ জন। অর্থাৎ, সবাই বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হবেন। এই ১৪ জন হলেন, জিপি পালগুনা, অভিজিৎ পাল, পি অনিলকুমার, ভালাঙ্কা নাতাসা আলেমাও, মালোজি রাজে ছত্রপতি, মেন্তা এথেনপা, মোহন লাল, আরিফ আলি, কে নেইবউ সেখোসে, লালঘিংলোভা হামার, দীপক শর্মা, বিজয় বালি, সৈয়দ ইমতিয়াজ হুসেন ও সৈয়দ হাসনাইন আলি নকভি। এঁদের মধ্যে চার্চিল আলেমাওয়ের মেয়ে ভালাঙ্কা প্রথমে সভাপতি পদের জন্য মনোনয়ন জমা দিয়েছিলেন। কিন্তু সেই মনোনয়ন বাতিল হয়েছিল। পরে সাধারণ সদস্য হিসাবে মনোনয়ন জমা দিয়েছেন তিনি।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy