বাইশ গজের লড়াইয়ে তুখোড়। আাবার ফ্যাশন ম্যাগাজিনের কভার পেজের যে কোনও মডেলের সঙ্গে পাল্লা দিতেও কম যান না এঁরা। জেনে নিন এমন কয়েক জন সুন্দরী ক্রিকেটারের কথা।
নিজস্ব প্রতিবেদন
শেষ আপডেট: ২৪ অগস্ট ২০১৮ ১০:২৭
Share:Save:
এই খবরটি সেভ করে রাখার জন্য পাশের আইকনটি ক্লিক করুন।
০১১১
বাইশ গজের লড়াইয়ে তুখোড়। আাবার ফ্যাশন ম্যাগাজিনের কভারে পেজের যে কোনও ম়ডেলের সঙ্গে পাল্লা দিতেও কম যান না এঁরা। জেনে নিন এমন কয়েক জন সুন্দরী মহিলা ক্রিকেটারের কথা।
০২১১
ক্রিকেটের তিন ফরম্যাটেই দক্ষতা দেখিয়েছেন ইংল্যান্ডের লরা মার্শ। অফস্পিনের পাশাপাশি ব্যাটেও দলকে ভরসা দেন। মিডিয়াম পেসার হিসাবে কেরিয়ার শুরু করলেও চোট-আঘাতের জন্য অফস্পিনকেই বেছে নিয়েছেন লরা। এখনও পর্যন্ত ৮ টেস্ট, ৯৫ ওডিআই ও ৬০ টি-২০ ম্যাচে সব মিলিয়ে ১৯৮টি উইকেট এবং ৩টে হাফ-সেঞ্চুরি রয়েছে তাঁর।
০৩১১
ওপেন করতে নেমে হামেশাই চার-ছয়ের বিস্ফোরণ ঘটান অস্ট্রেলিয়ার লিয়ে পল্টন। ঘরোয়া ক্রিকেটে নিউ সাউথ ওয়েলসের সদস্য লিয়ে মাঝে মধ্যে লেগ স্পিনও করেন। এখনও পর্যন্ত ২ টেস্ট, ৪৮ ওডিআই ও ৪০ টি-২০ ম্যাচে সেঞ্চুরি করেছেন ২টি। সঙ্গে রয়েছে ছ’টি হাফ-সেঞ্চুরিও।
০৪১১
এক সময় তিন ফরম্যাটেই দক্ষিণ আফ্রিকার ক্যাপ্টেন ছিলেন মিজনোন দু’প্রিজ। মাঝে মধ্যে উইকেটের পিছনে দাঁড়ালেও মূলত ব্যাটিংয়ে ভরসা দেন প্রিজ। ১টা টেস্ট, ১০৬ ওডিআই ও ৬৭ টি-২০ ম্যাচে ৩টি সেঞ্চুরি ও ১৯ হাফ-সেঞ্চুরির মালকিনের টি-২০তে রান রয়েছে ১১৬৬ রান। টি-২০তে দেশের হায়েস্ট স্কোরারও প্রিজ।
০৫১১
মিজনোনের পর তিন ফরম্যাটেই দক্ষিণ আফ্রিকার দলের দায়িত্বে পান ডেন ফান নিয়েকার্ক। একটি মাত্র টেস্টে দেখা গেলেও তাঁর ঝুলিতে রয়েছে ৮৫ ওডিআই ও ৫৭ টি-২০ খেলার অভিজ্ঞতা। ব্যাটিংয়ে দলের অন্যতম ভরসা নিয়েকার্কের ১৬টি হাফ সেঞ্চুরি রয়েছে। সঙ্গে লেগ স্পিনের ফাঁদে ফেলেছেন ১৭৫ জন বিপক্ষ ক্রিকেটারকে।
০৬১১
আয়ারল্যান্ডের সিসিলিয়া জয়েসের ভাই-বোন সকলেই ক্রিকেটার। যমজ বোন ইসোবেল বা তিন ভাই ডমিনিক, এড বা গাস, সকলেই জাতীয় পর্যায়ে খেলেছেন। ৪৭ ওডিআই ও ২১টি-২০তে তিনটে হাফ সেঞ্চুরি রয়েছে সিসিলিয়ার। সঙ্গে যোগ করুন ২টি উইকেট।
০৭১১
২০১৩ থেকেই জাতীয় দলের নিয়মিত সদস্য অস্ট্রেলিয়ার হোলি ফারলিং। ২০১৩-র বিশ্বকাপের চার ম্যাচে ৯টি উইকেট (গড় ১০.৫৫) নিয়েছিলেন এই পেসার। সে বছর প্রথম মহিলা ক্রিকেটার হিসাবে কুইন্সল্যান্ডের বর্ষসেরা ক্রিকেটার নির্বাচিত হন। ৩ টেস্ট, ২২ ওডিআই ও ৯ টেস্টে মোট ৩২টি উইকেট নিয়েছেন হোলি।
০৮১১
অনেকের মতে ইংল্যান্ডের মহিলা ক্রিকেট দলে তাঁর মতো প্রতিভাবান কমই রয়েছেন। পরিসংখ্যানের দিকে চোখ দিলে সে কথাই প্রমাণ হয়। ৯ টেস্ট, ১১৮ ওডিআই ও ৮৯ টি-২০তে সাতটি সে়ঞ্চুরি ও ৩৫টি হাফ সেঞ্চুরি রয়েছে তাঁর। ২০১৪-তে আইসিসি-র উইমেন্স ক্রিকেটার অব দ্য ইয়ার-এর পুরস্কারও জোটে সারার।
০৯১১
ক্রিকেটে ছাড়াও দেশের হয়ে ফুটবলে খেলেছেন এলিস পেরি। সবচেয়ে কমবয়সি ক্রিকেটার হিসাবে অস্ট্রেলিয়ার হয়ে খেলা ছাড়াও রয়েছে ফুটবল-ক্রিকেট, দুই বিশ্বকাপে খেলার অনন্য রেকর্ডও। নিউ সাউথ ওয়েলসের অলরাউন্ডার পেরি খেলেছেন ৭ টেস্ট, ৯৭ ওডিআই ও ৯০ টি-২০। ১টি সেঞ্চুরি, ২৯ হাফ সেঞ্চুরি ও ২৪৪ উইকেট রয়েছে পেরির দখলে।
১০১১
তিন ফরম্যাটেই পাকিস্তানের ক্যাপ্টেন বিসমা মারুফ। লাহৌরের এই বাসিন্দা বাঁ-হাতি ব্যাটিং ছাড়াও লেগ-ব্রেক করেন। ২০০৯-এ মূলত তাঁর ক্রিকেটীয় দক্ষতার জোরে বিশ্বকাপে খেলার যোগ্যতা অর্জন করে পাকিস্তান। ৯৮ ওডিআই, ৮৬ টি-২০তে মোট ১৮টি হাফ সেঞ্চুরি রয়েছে মারুফের।
১১১১
বাঁ-হাতি স্মৃতি মনদনাকে অনেকেই ‘ন্যাশনাল ক্রাশ’ বলে ডাকেন। ব্যাটিং ছাড়া অফ স্পিনেও সমান দক্ষতা রয়েছে তাঁর। হরমনপ্রীত কউরের পর দেশের গণ্ডি ছাড়িয়ে অস্ট্রেলিয়ার বিগ ব্যাশে খেলেছেন। ২০১৬-এ ব্রিসবেন হিটে’র হয়ে খেলেন স্মৃতি। ২ টেস্ট, ৪১ ওডিআই ও ৩৬ টি-২০তে ৩টে সেঞ্চুরি ও ১৭টি হাফ সেঞ্চুরি রয়েছে তাঁর।