Advertisement
০৫ নভেম্বর ২০২৪
Cricketer

নিখোঁজ ভারতীয় ক্রিকেটারের বাবা! তদন্তে পুলিশ, সমাজমাধ্যমে সাহায্যের আবেদন

পুণের কোঠরূড় এলাকায় পালাডিয়াম সিটিতে থাকেন কেদার। পুলিশের দাবি, সোমবার সকাল সাড়ে ১১টা থেকে নিখোঁজ কেদারের বাবা মহাদেব। তাঁকে এখনও খুঁজে পায়নি পুলিশ।

representative image of cricket

কেদার যাদবের বাবা নিখোঁজ। — প্রতীকী চিত্র

নিজস্ব প্রতিবেদন
শেষ আপডেট: ২৭ মার্চ ২০২৩ ২২:৩৫
Share: Save:

খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না ভারতীয় দলের ক্রিকেটার কেদার যাদবের বাবাকে। সোমবার সকাল থেকেই নিখোঁজ তিনি। স্থানীয় থানায় ডায়েরি করেছেন কেদার। পুলিশ দ্রুত কেদারের বাবার খোঁজ শুরু করলেও এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত তাঁকে খুঁজে পাওয়া যায়নি। বাড়িতেও কিছু বলে যাননি। কেদারের পরিবারের তরফেও আলাদা করে খোঁজার চেষ্টা চলছে।

পুণের কোঠরূড় এলাকায় পালাডিয়াম সিটিতে থাকেন কেদার। পুলিশের দাবি, সোমবার সকাল সাড়ে ১১টা থেকে নিখোঁজ কেদারের বাবা মহাদেব। বাড়ির সামনে থেকে একটি অটো ধরেছিলেন। তার পর থেকেই খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। বাড়ির নিরাপত্তারক্ষীদের ভুল বুঝিয়ে তিনি বেরিয়ে যান। তার পর থেকে মোবাইল সুইচ্‌ড অফ। যদিও কিছু প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে, কেদারের বাবার মোবাইল নেই। নিজের ইনস্টাগ্রামে বাবার নিখোঁজের কথা পোস্ট করে সাহায্যের আবেদন করেছেন কেদার।

পুলিশের রিপোর্ট অনুযায়ী, মহাদেব সাড়ে পাঁচ ফুট লম্বা। মুখে বাঁ দিকে একটি দাগ রয়েছে। সাদা রংয়ের জামা এবং ধূসর রংয়ের পাজামা পরেছিলেন তিনি। পায়ে ছিল কালো জুতো। চোখে চশমা। ডান হাতের আঙুলে দু’টি সোনার আংটি রয়েছে। মরাঠি ছাড়া কোনও ভাষায় কথা বলতে পারেন না।

কেদারের বাড়ির তরফে স্থানীয় অলঙ্কার থানায় ডায়েরি করা হয়েছে। রাজেন্দ্র সাহানের নেতৃত্বাধীন পুলিশের একটি দল কেদারের বাবার খোঁজ করছে। তাঁর ছবি আশেপাশের থানায় ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। স্থানীয় মানুষের কাছেও সাহায্যের আবেদন করা হয়েছে। তদন্তকারী এক অফিসার সূর্যকান্ত সাপ্তালে জানিয়েছেন, মহাদেব ডিমেনশিয়াতে ভুগছেন। অতীতেও নাকি বাড়ি ছেড়ে চলে যাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। পুলিশ আশেপাশের সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখছে। কার্ভের মূর্তির সামনে নাকি মহাদেবকে দেখা গিয়েছে বলে কিছু পুলিশ অফিসার দাবি করেছেন।

অন্য বিষয়গুলি:

Cricketer Kedar Jadhav Missing
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE