Advertisement
২৩ ডিসেম্বর ২০২৪
East Bengal

শতবর্ষের শত মুক্তো

একশো বছর পূর্ণ করতে চলেছে ইস্টবেঙ্গল। জেনে নিন ক্লাবের সেরা মুহূর্ত।

স্পর্ধার শতবর্ষ।

স্পর্ধার শতবর্ষ।

শেষ আপডেট: ৩০ জুলাই ২০১৯ ২০:২৪
Share: Save:

১) ১ অগস্ট, ১৯২০: প্রতিষ্ঠা হল ইস্টবেঙ্গল ক্লাব।

২) ১৯২০: প্রথম টুর্নামেন্টে অংশগ্রহণ। সিক্স এ সাইড হারকিউলিস কাপ।

৩) ১৯২০: হারকিউলিস কাপে ইস্টবেঙ্গল ‘এ’ ও ইস্টবেঙ্গল ‘বি’ দল খেলে। চ্যাম্পিয়ন হয়, ইস্টবেঙ্গল ‘এ’।

৪) ১৯২০: নভেম্বর মাসে সর্বসম্মতিক্রমে ক্লাবের সভাপতি নির্বাচিত হন অধ্যক্ষ সারদারঞ্জন রায়। যুগ্ম সম্পাদক হন, সুরেশচন্দ্র চৌধুরী ও তড়িৎভূষণ রায়।

৫) ১৯২১: এগারো জনের খেলায় প্রথম ট্রফি খগেন্দ্র শিল্ড জিতল ক্লাব।

৬) দ্বিতীয় ডিভিশন লিগে আত্মপ্রকাশ। প্রথম প্রতিদ্বন্দ্বী শোভাবাজার ক্লাব। লিগে প্রথম গোলদাতা এ ঘোষ। প্রতিপক্ষ ছিল সেন্ট জেভিয়ার্স।

৭) ১৯২১: প্রথম বার শিল্ডে অংশগ্রহণ। দ্বিতীয় রাউন্ডে ডালহৌসির সঙ্গে তিন দিন খেলা ড্র রেখেও ১-২ গোলে হার।

৮) ১৯২৪: দ্বিতীয় ডিভিশন লিগে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন ২৪ ম্যাচে ৩৭ পয়েন্ট পেয়ে।

৯) ১৯২৫: প্রথম ডিভিশন লিগে আবির্ভাব। দলের হয়ে প্রথম গোল মোনা দত্তের।

১০) ১৯২৫: লিগের প্রথম ডার্বি। নেপাল চক্রবর্তীর গোলে জিতল ইস্টবেঙ্গল।

স্মৃতি: ইস্টবেঙ্গলের বারপুজোয় সতীর্থের সঙ্গে মনোরঞ্জন। ফাইল চিত্র

১১) ১৯২৮: দ্বিতীয় ডিভিশনে অবনমন।

১২) ১৯৩১: প্রবল দাপটের সঙ্গে দ্বিতীয় ডিভিশনে চ্যাম্পিয়ন হয়ে প্রথম ডিভিশনে প্রত্যাবর্তন।

১৩) ১৯৩২: প্রথম ডিভিশনে ফিরেই রানার্স।

১৪) ১৯৩৬: কলকাতা লিগের ডার্বিতে ৪-০ গোলে জয়। লিগের ডার্বিতে এটাই বৃহত্তম ব্যবধান।

১৫) ১৯৩৯: মহমেডান স্পোর্টিং ও কালীঘাট ক্লাবকে নিয়ে আইএফএ থেকে বেরিয়ে এল ইস্টবেঙ্গল। তৈরি হল বেঙ্গল ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন। যযে ক্রীড়া সংস্থা আয়োজন করল ব্রেবোর্ন কাপ। লিগ থেকে নাম প্রত্যাহার। শিল্ডেও খেলেনি ইস্টবেঙ্গল।

১৬) ১৯৪০: কলকাতা লিগে ফিরে এল ইস্টবেঙ্গল। সঙ্গে মহমেডান স্পোর্টিং ও কালীঘাট ক্লাব।

১৭) ১৯৪১: রোভার্স কাপে খেলতে প্রথম বার তৎকালীন বোম্বাই গেল ইস্টবেঙ্গল। বিদায় কোয়ার্টার ফাইনালে।

১৮) ১৯৪২: পাঁচ বার (১৯৩২, ১৯৩৩, ১৯৩৫, ১৯৩৭ ও ১৯৪১) কলকাতা লিগে রানার্স হওয়ার পরে অবশেষে প্রথম লিগ জয়।

১৯) ১৯৪২: প্রথম বার লিগ জয় সোমানার নেতৃত্বে। ২৬ গোল করে লিগের সর্বোচ্চ গোলদাতা তিনিই। কলকাতা লিগে ইস্টবেঙ্গলের হয়ে সর্বোচ্চ ৮৫ গোল করেছেন তিনি।

২০) ১৯৪৩: প্রথম বার আইএফএ শিল্ড জয় রাখাল মজুমদারের নেতৃত্বে। ১১ গোল করেন সোমানা। দলের প্রথম খেলোয়াড় হিসেবে গোলের সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন।

নায়ক: পি সেন ট্রফিতে খেলতে এসেছিলেন সচিন। ফাইল চিত্র

২১) ১৯৪৫: প্রথম বার লিগ ও শিল্ড জয়ের দ্বৈত সম্মান পরিতোষ চক্রবর্তীর নেতৃত্বে। ২১ গোল করে সর্বোচ্চ গোলদাতা বার্মার ফুটবলার পাগস্‌লে। কলকাতা ফুটবলে তিনিই প্রথম বিদেশি।

২২) ১৯৪৫: লিগ ও শিল্ড জেতার পাশাপাশি রোভার্স কাপে বিসিএলআই রেলের বিরুদ্ধে ১১-০ গোলে জেতে ইস্টবেঙ্গল। প্রতিযোগিতামূলক ফুটবলে এটাই ইস্টবেঙ্গলের বৃহত্তম জয়।

২৩) ১৯৪৫: রোভার্স কাপে ১১-০ জয়ের ম্যাচে পাগস্‌লে একাই করেন ৮ গোল। ভারতীয় ফুটবলের ইতিহাসে একটি ম্যাচে এটাই ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ গোল।

২৪) ১৯৪৬: আপ্পা রাওয়ের অধিনায়কত্বে কলকাতা লিগ জয়ের পথে স্বামী নায়ার ১৭ ম্যাচে ৩৬ গোল করে নজির গড়েন। কলকাতা লিগের এক মরসুমে সর্বকালের সর্বোচ্চ গোলদাতা হন।

২৫) ১৯৪৯: লিগ ও শিল্ড জয়ের পাশাপাশি প্রথম বার রোভার্স কাপে চ্যাম্পিয়ন। এই বছরেই উত্থান পঞ্চপাণ্ডবের।

২৬) ১৯৪৯: ক্যালকাটা গ্যারিসনের বিরুদ্ধে কলকাতা লিগে ইস্টবেঙ্গল জেতে ১০-০। কলকাতা লিগে এটাই তাদের বৃহত্তম জয়।

২৭) ১৯৫০: প্রথম বার ডিসিএম ট্রফি জয় দিল্লিতে।

২৮) ১৯৫১: টানা তৃতীয় বার শিল্ড জয়ের পাশাপাশি প্রথম বার ঘরে এল দেশের সব চেয়ে প্রাচীন ফুটবল প্রতিযোগিতা ডুরান্ড কাপ।

২৯) ১৯৫২: কলকাতা লিগ ও ডিসিএমের সঙ্গে টানা দ্বিতীয় বার ডুরান্ড জয়।

৩০) ১৯৫৩: পঞ্চপাণ্ডব যুগের অবসান। ১৯৪৯ সাল থেকে ১৯৫৩ টানা পাঁচ বছর এক সঙ্গে পঞ্চপাণ্ডব দাপিয়ে বেড়ান। পি বি এ সালে, আমেদ খান, ধনরাজ, আপ্পা রাও, পি ভেঙ্কটেশ লাল-হলুদ জার্সিতে খেলেছেন। পাঁচ জনই অধিনায়কত্ব করেছেন। তবে কলকাতার ক্লাবে এই পাঁচজনের মধ্যে সব চেয়ে বেশি গোল করেছেন ধনরাজ (১২৬)।

কিংবদন্তি: পরিকাঠামো দেখে মুগ্ধ হয়েছিলেন জিকো। ফাইল চিত্র

৩১) ১৯৫৩: প্রথম ভারতীয় ক্লাব হিসেবে ইউরোপ সফরে গেল ইস্টবেঙ্গল। আমেদ খানের নেতৃত্বে রোমানিয়ায় যুব ফুটবল প্রতিযোগিতায় চতুর্থ। রাশিয়ায় গিয়ে মস্কো টর্পেডো দলের সঙ্গে ৩-৩ ড্র।

৩২) ১৯৫৬: তৃতীয় ডুরান্ড জয়।

৩৩) ১৯৫৭: ডিসিএম ট্রফি জিতে ফিরল ক্লাব।

৩৪) ১৯৫৭: প্রথম বার হকিতে বেটন কাপ জয় লাল-হলুদের।

৩৫) ১৯৬০: চতুর্থ বার ডুরান্ড ও ডিসিএম জয়।

৩৬) ১৯৬০: একই সঙ্গে প্রথম বার কলকাতা হকি লিগে চ্যাম্পিয়ন।

৩৭) ১৯৬১: দীর্ঘ আট বছর পরে তুলসীদাস বলরামের নেতৃত্বে কলকাতা লিগে চ্যাম্পিয়ন ইস্টবেঙ্গল। ২৩ গোল করে লিগের সর্বোচ্চ গোলদাতা বলরাম।

৩৮) ১৯৬১: যুগ্ম ভাবে আইএফএ শিল্ড জিতল ক্লাব।

৩৯) ১৯৬৩: শ্রীলঙ্কার নূর মহম্মদ সরাসরি ডার্বিতে নেমেই গোল করেন। ইস্টবেঙ্গল জেতে ২-০।

৪০) ১৯৬৬: পঞ্চমবার লিগ ও শিল্ড জয়।

৪১) ১৯৬৭: ইডেনে প্রথম কলকাতা লিগের ডার্বি। ইস্টবেঙ্গল জেতে ২-১।

৪২) ১৯৬৮: প্রথম বার নাগজি ও বরদলই ট্রফি পেল ইস্টবেঙ্গল।

৪৩) ১৯৭০: বিদেশি দল ইরানের পাস ক্লাবকে হারিয়ে ইস্টবেঙ্গলের ঐতিহাসিক শিল্ড জয়। পরিমল দে-র শেষ মুহূর্তের গোলে জয়। অধিনায়ক ছিলেন শান্ত মিত্র।

৪৪)১৯৭২: শিল্ড, ডুরান্ড ও রোভার্স (যুগ্ম) জিতে ভারতীয় ফুটবলের ইতিহাসে প্রথম ত্রিমুকুট লাভ। গোটা মরসুম অপরাজিত থাকার রেকর্ড।

৪৫) ১৯৭২: প্রদীপ (পি কে) বন্দ্যোপাধ্যায়ের কোচিংয়ে ইস্টবেঙ্গলের অন্যতম সেরা মরসুম। অধিনায়ক হিসেবে দারুণ খেলেন সুধীর কর্মকার। এই বছরেই ডুরান্ডে বিবি স্টার দলকে ১০-০ হারায় ইস্টবেঙ্গল।

৪৬) ১৯৭২: একটিও গোল না খেয়ে কলকাতা লিগ জয়ের নজির।

৪৭) ১৯৭৩: শিল্ড জয় উত্তর কোরিয়ার পিয়ং ইয়ং সিটি ক্লাবকে হারিয়ে।

৪৮) ১৯৭৩: এ বার লাল-হলুদ শিবিরে এল পাঁচটি ট্রফি। যার মধ্যে রয়েছে কলকাতা লিগ, আইএফএ শিল্ড, রোভার্স, ডিসিএম ও বরদলই। অধিনায়ক ছিলেন স্বপন সেনগুপ্ত।

৪৯) ১৯৭৩: ডিসিএম ট্রফি জয় ডক রো গ্যাং-কে হারিয়ে।

৫০) ১৯৭৪: এ বারও লিগ, শিল্ড ও ডিসিএম জয়। সমরেশ চৌধুরীর নেতৃত্বে টানা ক্লাবের পাঁচ বার লিগ জয়ের নজির।

ফুরফুরে: আড্ডার মেজাজে কপিল দেব এবং অমল দত্ত। ফাইল চিত্র

৫১) ১৯৭৫: টানা ষষ্ঠ বার কলকাতা লিগ জিতে মহমেডান স্পোর্টিংয়ের টানা পাঁচ বার লিগ জয়ের রেকর্ড ভাঙল ক্লাব। চ্যাম্পিয়ন হয় সব ম্যাচ জিতে।

৫২) ১৯৭৫: আইএফএ শিল্ড ফাইনালে মোহনবাগানের বিপক্ষে ঐতিহাসিক ৫-০ জয়। আজও ডার্বি ম্যাচের ইতিহাসে এটাই বৃহত্তম ব্যবধান।

৫৩) ১৯৭৫: প্রথম বার সিএবি ক্রিকেট লিগে মোহনবাগানের সঙ্গে যুগ্ম ভাবে চ্যাম্পিয়ন ইস্টবেঙ্গল।

৫৪) ১৯৭৬: প্রথম বার সিএবি নক-আউট ক্রিকেটে চ্যাম্পিয়ন হয় ইস্টবেঙ্গল। এটাও মোহনবাগানের সঙ্গে যুগ্ম ভাবে।

৫৫) ১৯৭৬: টানা পঞ্চম বার শিল্ড জয় ও প্রথম বার দার্জিলিং গোল্ড কাপ। দু’টোতেই যুগ্মবিজয়ী চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী মোহনবাগানের সঙ্গে।

৫৬) ১৯৭৭: সব ম্যাচ জিতে কলকাতা লিগ জয়ী ইস্টবেঙ্গল।

৫৭) ১৯৭৮: ফেডারেশন কাপ জয় মোহনবাগানের সঙ্গে যুগ্ম ভাবে।

৫৮) ১৯৭৮: ডুরান্ড কাপ ও বরদলই ট্রফি জয়।

৫৯) ১৯৮০: লাল-হলুদ জার্সি গায়ে প্রথম মাঠে নেমেই ঝড় তুলে দেন ইরানি বিশ্বকাপার মজিদ বিসকার ও জামশিদ নাসিরি।

৬০) ১৯৮০: ইস্টবেঙ্গল যুগ্ম ভাবে ফেড কাপ ও রোভার্স কাপ জেতে।

৬১) ১৯৮১: যুগ্ম ভাবে শিল্ড ও একক ভাবে দার্জিলিং গোল্ড কাপ জয় ক্লাবের।

৬২) ১৯৮৪: যুবভারতীর প্রথম ডার্বি। শিল্ড ফাইনালে কার্তিক শেঠের গোলে চ্যাম্পিয়ন ইস্টবেঙ্গল।

৬৩) ১৯৮৫: প্রথম বার একক ভাবে ফেডারেশন কাপ জয়। সঙ্গে দার্জিলিং গোল্ড কাপ।

৬৪) ১৯৮৫: কলম্বোয় এশিয়ান ক্লাব কাপের প্রাথমিক রাউন্ডে সেন্ট্রাল জ়োন গ্রুপে ইস্টবেঙ্গল চ্যাম্পিয়ন হয় পাঁচ ম্যাচে ২০ গোল করে।

৬৫) ১৯৮৭: প্রথম বার এয়ারলাইন্স কাপ জয়।

৬৬) ১৯৮৮: প্রাক্-প্ল্যাটিনাম জয়ন্তী উপলক্ষে ক্লাব আয়োজিত জলসা। গাইতে এলেন সঙ্গীত সাম্রাজ্ঞী লতা মঙ্গেশকর।

৬৭) ১৯৮৮: এই বছরেই ক্লাব আয়োজন করল জ্যোতিষচন্দ্র গুহ ট্রফি। যা জিতে নিল মোহনবাগান।

৬৮) ১৯৯০: শিল্ড, ডুরান্ড ও রোভার্সে চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় বার ত্রিমুকুট জয় সৈয়দ নইমুদ্দিনের কোচিংয়ে।

৬৯) ১৯৯১: দ্বিতীয় বার কোনও গোল না খেয়ে লিগ চ্যাম্পিয়ন। সঙ্গে ডুরান্ড জয়ের হ্যাটট্রিক এবং শিল্ড জয়।

৭০) ১৯৯৩: বিদেশে থেকে প্রথম ট্রফি জিতে ফিরল ইস্টবেঙ্গল। নেপালের মাটিতে ওয়াই ওয়াই কাপ জয়।

৭১) ১৯৯৩: লিগ ও ডুরান্ড জয় ইস্টবেঙ্গলের।

৭২) ১৯৯৫: লিগ, শিল্ড, ডুরান্ড কাপ জয়ের সঙ্গেই এয়ারলাইন্স কাপ জয় ইস্টবেঙ্গলের।

৭৩) ১৯৯৫: প্রথম বার ম্যাকডোয়েল ট্রফি জিতল ইস্টবেঙ্গল।

৭৪) ১৯৯৬: প্রথম জাতীয় লিগে খেলার যোগ্যতা অর্জন করল ইস্টবেঙ্গল।

৭৫) ১৯৯৭: ফেডারেশন কাপের সেমিফাইনালে যুবভারতীতে মোহনবাগানের বিরুদ্ধে হ্যাটট্রিক করলেন ভাইচুং ভুটিয়া। ঐতিহাসিক ‘ডায়মন্ড ম্যাচ’-এ ৪-১ জয় ইস্টবেঙ্গলের।

৭৬) ২০০০-০১: প্রথম বার জাতীয় লিগ জয় ইস্টবেঙ্গলের।

৭৭) ২০০২-০৩: দ্বিতীয় বার জাতীয় লিগ জয়।

৭৮) ২০০৩: জাকার্তার মাটিতে আসিয়ান কাপ জয়ের গৌরব।

কারিগর: লাল-হলুদের সফল কোচ পিকে। ফাইল চিত্র

৭৯) ২০০৩: আসিয়ান ক্লাব কাপের একটি ম্যাচে ফিলিপাইন্স আর্মি একাদশের বিরুদ্ধে ডাবল হ্যাটট্রিক করেন ভাইচুং ভুটিয়া। আন্তর্জাতিক ক্লাব ফুটবলে ডাবল হ্যাটট্রিক আর কারও নেই।

৮০) ২০০৩-০৪: তৃতীয় জাতীয় লিগ জয়।

৮১) ২০০৪: ১৬তম ডুরান্ড কাপ জয়।

৮২) ২০০৪-০৫: স্যান মিগুয়েল কাপ জয়। নেপালের মাটিতে।

৮৩) ২০০৭: ফিফা প্রেসিডেন্ট সেপ ব্লাটার এলেন ইস্টবেঙ্গল ক্লাব তাঁবুতে।

৮৪) ২০০৮: প্রথম ভারতীয় ক্লাব হিসেবে পশ্চিম এশিয়ার কোনও দেশে গিয়ে প্রথম জয় পেল ইস্টবেঙ্গল। এএফসি কাপ গ্রুপ লিগের খেলায় জর্ডনের আল উইদাতকে হারাল ২-০।

৮৫) ২০১০: কলকাতা লিগ জয়।

৮৬) ২০১০: সপ্তম ফেড কাপ জয়।

৮৭) ২০১১: আই লিগের অ্যাওয়ে ম্যাচে হ্যালকে ৮-১ হারিয়ে এই প্রতিযোগিতায় কলকাতার বাইরে সবচেয়ে বড় ব্যবধানে জিতল ইস্টবেঙ্গল।

৮৮) ২০১১: কলকাতা লিগ জয়।

৮৯) ২০১১: আইএফএ শিল্ড জয়।

৯০) ২০১২: কলকাতা লিগ জয়। এই নিয়ে ৩৪বার।

৯১) ২০১২: অষ্টম ফেড কাপ ঘরে এল ইস্টবেঙ্গলের।

৯২) ২০১৩: কলকাতা লিগ জয়।

৯৩) ২০১৩: এএফসি কাপের সেমিফাইনালে প্রবেশ।

৯৪) ২০১৪: কলকাতা লিগ জয়।

৯৫) ২০১৪: ক্লাব তাঁবু সংস্কার। আধুনিক সুবিধাযুক্ত তাঁবু, জিমন্যাসিয়াম, জাকুজ়ি, মিডিয়া সেন্টার, ক্যাফেটেরিয়া ঘুরে ক্লাবকে দরাজ শংসাপত্র দিয়ে গেলেন ব্রাজিলের প্রাক্তন তারকা ফুটবলার জ়িকো।

৯৬) ২০১৫ : কলকাতা লিগ জয়।

৯৭) ২০১৫: কলকাতা লিগের ডার্বিতে মোহনবাগানের বিরুদ্ধে ৪-০ জয়।

৯৮) ২০১৬: তৃতীয় বার সব ম্যাচ জিতে কলকাতা লিগ জয়। টানা সাত বছর লিগ জয়ের সম্মান।

৯৯) ২০১৭: টানা আট বার কলকাতা লিগ জয়।

১০০) ২০১০-১৭: টানা আট বার কলকাতা লিগ জয়ী দলের সদস্য হলেন গুরবিন্দর সিংহ। সাত বার কলকাতা লিগ জয়ী দলে ছিলেন মেহতাব হোসেন।

অন্য বিষয়গুলি:

East Bengal East Bengal Centenary Football
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or Continue with

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy