Advertisement
০২ নভেম্বর ২০২৪
Science News

ক্ষুদ্রতম তারার সন্ধান মিলল আমাদের ছায়াপথেই

ক্ষুদ্রতম তারাটি রয়েছে আমাদের ছায়াপথ ‘মিল্কি ওয়ে গ্যালাক্সি’তেই। আমাদের থেকে ৬০০ আলোকবর্ষ দূরে। যার মানে, আলোর গতিতে ছুটলে আজ থেকে ৬০০ বছর পর আমরা গিয়ে পৌঁছতে পারব সেই ক্ষুদ্রতম নক্ষত্রটিতে।

সেই ক্ষুদ্রতম তারা- ‘ইবিএলএম-জে০৫৫৫-৫৭এবি’। ছবি: নাসা।

সেই ক্ষুদ্রতম তারা- ‘ইবিএলএম-জে০৫৫৫-৫৭এবি’। ছবি: নাসা।

সংবাদ সংস্থা
শেষ আপডেট: ১২ জুলাই ২০১৭ ১৬:১৪
Share: Save:

এ বার হদিশ মিলল এই ব্রহ্মাণ্ডের সবচেয়ে ছোট্ট তারা বা নক্ষত্রের। যা আকার, আয়তনে একেবারে আমাদের শনি গ্রহের মতো। ব্রহ্মাণ্ডের ওই ক্ষুদ্রতম তারা বা নক্ষত্রটির নাম দেওয়া হয়েছে- ‘ইবিএলএম-জে০৫৫৫-৫৭এবি’।

ক্ষুদ্রতম তারাটি রয়েছে আমাদের ছায়াপথ ‘মিল্কি ওয়ে গ্যালাক্সি’তেই। আমাদের থেকে ৬০০ আলোকবর্ষ দূরে। যার মানে, আলোর গতিতে ছুটলে আজ থেকে ৬০০ বছর পর আমরা গিয়ে পৌঁছতে পারব সেই ক্ষুদ্রতম নক্ষত্রটিতে। গবেষণাপত্রটি ছাপা হয়েছে আন্তর্জাতিক বিজ্ঞান-জার্নাল ‘অ্যাস্ট্রোনমি অ্যান্ড অ্যাস্ট্রোফিজিক্স’-এর সাম্প্রতিক সংখ্যায়।

আরও পড়ুন- গবেষণা বলছে, কেমো বাড়িয়ে দিচ্ছে ক্যানসার, সত্যিই তাই?

মূল গবেষক, কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক স্তরের ছাত্র আলেকজান্ডার ভন বোয়েত্তিচার বলেছেন, ‘‘এটাই এই ব্রহ্মাণ্ডের ক্ষুদ্রতম তারা। এর চেয়ে ছোট চেহারার তারা বা নক্ষত্রের হদিশ এখনও পর্যন্ত মেলেনি। তারাটি যদি এর চেয়ে চেহারায় ছোট হতো, তা হলে তার শরীরে হাইড্রোজেন ফিউশনটাই হতো না। সূর্যকে জ্বালিয়ে রাখে এই হাইড্রোজেন ফিউশনই। তৈরি করে তাপ আর আলো। যা না থাকলে জীবনের সৃষ্টি আর তার বিকাশই হতো না। ওই নক্ষত্রটি সে ক্ষেত্রে ধীরে ধীরে বাদামি রঙা বামন নক্ষত্র হয়ে যেত।’’

এই নক্ষত্রটির পিঠের মহাকর্ষীয় বলের পরিমাণ আমাদের পৃথিবীর ৩০০ গুণ বলেও দাবি গবেষকদের।

সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE