বৃষ্টির সন্ধে জমে যাক পকোড়া আর চায়ের সঙ্গে। ছবি: সংগৃহীত।
বৃষ্টিবাদলার দিনে মনটা খিচুড়ি খিচুড়ি করে। বৃষ্টি দেখতে দেখতে ধোঁয়া ওঠা গরম খিচুড়ি খাওয়ার অনুভূতিই আলাদা। তবে শুধু খিচুড়িতে কি আর মন ভরে, সঙ্গে চাই ভাজাভুজি। এমন বৃষ্টির দিনে ডায়েট ভোলেন অনেকেই। সঙ্গে পেঁয়াজি, ডিমভাজা, পাঁপড়ভাজা না হলে খিচুড়ি ভোজ ঠিক জমে না। তবে যাই থাকুক, খিচুড়ির সঙ্গে বেগুনি ভাজতেই হবে। তা ছাড়া, সন্ধ্যায় চায়ের সঙ্গে ‘টা’ হিসাবেও এগুলির জুড়ি মেলা ভার। বেগুনি হোক কিংবা ধনেপাতার বড়া, ভাজার সময়ে কয়েকটি ভুল এড়িয়ে গেলে স্বাদ হবে দোকানের মতো।
গ্যাসের আঁচ বাড়িয়ে দেওয়া
পকোড়া, বেগুনি মচমচে হবে ভেবে এবং তাড়াতাড়ি করতে অনেকে গ্যাসের আঁচ বাড়িয়ে দেন। এটা ঠিক নয়। আঁচ বাড়িয়ে দিলে পু়ড়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে। সেই সঙ্গে শক্তও হয়ে যেতে পারে। তাই গ্যাসের আঁচ সব সময়ে মাঝারি রেখে তার পর ভাজতে শুরু করুন।
সর্ষের তেলে ভাজা
মাংসের কোর্মা কিংবা মাছের কালিয়া রাঁধার সময়ে সর্ষের তেল ব্যবহার করতেই পারেন। তবে ভাজাভুজির ক্ষেত্রে সাদা তেল ব্যবহার করাই শ্রেয়। তাতে খাবারের স্বাদও ভাল হয়। বেশ একটা কুড়মুড়ে ব্যাপার আসে।
বেশি ক্ষণ ধরে ভাজা
বেগুনি, পকো়ড়া, পেঁয়াজি একটু লাল লাল না হলে খেতে ঠিক ভাল লাগে না। তাই বলে অনন্তকাল ধরে ভেজে যাওয়ার কোনও মানে নেই। তাতে আবার বেশি কড়মড়ে হয়ে যাবে। আসল উপকরণের স্বাদটাই পাওয়া যাবে না।
বড় বড় টুকরো
চিকেন পকোড়া বানান কিংবা মোচার চপ, ছোট আকারে গড়ে নিন। বেশি ব়়ড় টুকরো কড়াইয়ে দিলে ঠিক করে ভাজা হবে না। জায়গাও বেশি লাগবে। বার বার ভাজতে হবে। তাতে তেল, গ্যাস দু’টোই বেশি খরচ হবে। তাই পকোড়া গড়ার সময়ে ছোট ছোট করে বানিয়ে নিন।
ব্যাটারে গোলমাল
ঘরে তৈরি চপ, পকোড়া সব সময়ে দোকানের মতো হয় না। এর অন্যতম কারণ হল, ব্যাটারে সব উপকরণের পরিমাণে গোলমাল থাকে। বেসন, বেকিং সোডা, বিস্কুটের গুঁড়ো, ডিম যা দিয়েই ব্যাটার তৈরি করুন না কেন, পরিমাণ মতো যেন হয়। না হলে স্বাদ আসবে না।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy