এক সময় নিজের জীবনের খুঁটিনাটি শেয়ার করলেও হঠাৎই যেন তা কমে গিয়েছে। ইনস্টাগ্রামে লুইজার শেষ পোস্টটি ছিল প্রায় পাঁচ মাস আগেকার। ২০২১ সালের অক্টোবরে। অনেকেই সন্দিহান, পুতিনের চাপে পড়েই ইনস্টাগ্রামে যাতায়াত বন্ধ করেছেন লুইজা। যদিও সেই অ্যাকাউন্টটি এই সে দিন পর্যন্তও দেখা যাচ্ছিল। তবে ইউক্রেনে পুতিনবাহিনীর হামলার পরই ইনস্টাগ্রামে লুইজার শেষ পোস্টের নীচে একের পর এক বিষাক্ত মন্তব্য ধেয়ে এসেছে।
লুইজার পিতৃপরিচয় নিয়ে জল্পনা চললেও এ নিয়ে প্রকাশ্যে মুখ খোলেননি তাঁর মা শ্বেতলানা ক্রিভোনোগিখ। রাশিয়ার অন্যতম ধনী এই মহিলার সঙ্গে পুতিনের বিবাহ-বহির্ভূত সম্পর্ক ছিল বলে জোর জল্পনা। এ বিষয় নিয়ে নিজের প্রতিক্রিয়া জানাননি পুতিন। মায়ের মতো মুখে কুলুপ এঁটেছেন লুইজাও। যদিও এক বার রাশিয়ার সংবাদমাধ্যমে বলেছিলেন, ‘‘আমাকে দেখতে হয়তো কমবয়সি পুতিনের মতো!’’
লুইজাকে লক্ষ্য করে এক জনের মন্তব্য, ‘রাশিয়ার কমবয়সি সেনানিদের ইউক্রেনে পাঠানো হচ্ছে। তাঁরা কোথায় রয়েছেন, কাদের বিরুদ্ধে লড়ছেন, কোনও খবর নেই।’ ইউক্রেনের বিরুদ্ধে যুদ্ধে রাশিয়ার অর্থনীতি ক্ষতিগ্রস্ত হবে বলেও আশঙ্কা অনেকের। ইনস্টাগ্রামে তাঁদেরই এক জনের দাবি, ‘রাশিয়ার অর্থনীতি ভেঙে পড়ছে। একেবারে শূন্যের দিয়ে এগোচ্ছে।’
ইউক্রেনের বিরুদ্ধে যুদ্ধের জেরে লুইজার মতো প্রতিপত্তিশালী নাগরিকেরা যে বিপাকে পড়বেন, তা-ও উল্লেখ করেছেন অনেকে। এক জন লিখেছেন, ‘এখনও যদি না হয়ে থাকে, তবে শীঘ্রই আপনি নেটফ্লিক্স, স্পটিফাই, গুগ্ল বা অ্যামাজন পে-র মতো অ্যাপ ব্যবহার করতে পারবেন না। সমস্ত জনপ্রিয় ব্র্যান্ড রাশিয়াকে বয়কট করবে।’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy