পাশাপাশি, উড়ান সংস্থাগুলিকে ‘সুনির্দিষ্ট’ ও ‘অনির্দিষ্ট’ বোমাতঙ্কের মধ্যে পার্থক্য খুঁজে বার করতে বলা হয়েছে। প্রথমটিতে বিশেষ একটি বিমানকে উড়িয়ে দেওয়ার হুমকি ফোন পেয়ে থাকে উড়ান সংস্থা বা বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ। সে ক্ষেত্রে যে বিমানটিকে উড়িয়ে দেওয়ার কথা বলা হয়েছে, তার নম্বর, গন্তব্য বা আগমনের সময়, যাত্রীসংখ্যা-সহ যাবতীয় তথ্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে রিপোর্ট করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
এখন প্রশ্ন হল, মাঝ আকাশে থাকাকালীন বিস্ফোরণের হুমকি পেলে কী করবেন পাইলট? উড়ান পরিবহণ মন্ত্রকের জারি করা নির্দেশিকায়, এই ধরনের পরিস্থিতিতে তাঁকেই সিদ্ধান্ত নিতে বলা হয়েছে। এই ধরনের পরিস্থিতিতে বিমানচালক যেখান থেকে উড়েছিলেন সেখানে ফিরে যেতে পারেন। আবার গন্তব্যেও অবতরণের সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা রয়েছে তাঁর।
ক্যাপ্টেনের থেকে এই ধরনের বার্তা এলেই বাড়তি সতর্কতা নেবে বায়ুসেনার ঘাঁটি বা বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ। কোন রানওয়েতে বিমানটি অবতরণ করবে, দ্রুত তা ঠিক করে ফেলা হবে। সেই মতো নির্দেশ যাবে পাইলটের কাছে। সম্পূর্ণ খালি রাখা হবে ওই রানওয়ে। পাশাপাশি, রানওয়ের পাশে প্রস্তুত থাকবে দমকল, বম্ব স্কোয়াড থেকে শুরু করে বিমানবন্দরের রক্ষীবাহিনী।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy