দুর্ঘটনাস্থলের ৩০০ মিটার দূরেই রয়েছে একটি লেভেল ক্রসিং। ট্রেন যাতায়াতের সময় রেলকর্মীরা চালককে সবুজ সঙ্কেত দেন। সামনেররেললাইনে কোনও প্রতিবন্ধকতা থাকলে চালককে সতর্ক করার সিগন্যালও দেওয়া হয়। লেভেল ক্রসিং থেকে সবুজ সঙ্কেত পেয়ে ট্রেন ছুটেছিল। কিন্তু লেভেল ক্রসিংয়ের এত কাছে লাইনের উপর এত মানুষ থাকলেও সেখানকার কর্মীরা কেন চালককে সতর্কবার্তা দিলেন না, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।
দুর্ঘটনার পর লুধিয়ানা স্টেশনে ট্রেন পৌঁছনোর পরই চালককে জিজ্ঞাসাবাদ করেছেন পঞ্জাব পুলিশের কর্তারা। চালক জানিয়েছেন, তাঁকে ‘অল ক্লিয়ার’ সিগন্যাল দেওয়া হয়েছিল। লাইনের উপর এত লোক দাঁড়িয়ে থাকতে পারে, তা ভাবতেই পারেননি তিনি। যখন কাছাকাছি চলে এসেছে, তখন আর ব্রেক কষে দাঁড় করানোর মতো পরিস্থিতি ছিল না বলে তিনি দাবি করেছেন।
রাবণপোড়া অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিলেন স্থানীয় কংগ্রেস নেতা তথা কাউন্সিলরের ছেলে সৌরভ মিঠু মদান। এর আগে ওই এলাকায় কখনও রাবণ পোড়ানোর অনুষ্ঠান হয়নি। রেললাইনের এত কাছে হলেও উদ্যোক্তাদের তরফে আগত মানুষজনকে সতর্ক করা হয়নি বলেও অভিযোগ। যদিও পঞ্জাবের প্রাক্তন মন্ত্রী তথা কংগ্রেস নেত্রী নভজ্যোৎ কউর জানিয়েছেন, প্রতি বছরই ওখানে রাবণ দহন অনুষ্ঠান হয়।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy