শুধু এখানেই সাজুয্যের শেষ নয়। মীরাবাইয়ের সঞ্জিতাও সাই মণিপুর কমপ্লেক্সে প্রশিক্ষণ নিতেন। বিভিন্ন স্তরে পদক জয়ী সঞ্জিতাও মীরাবাই হতে পারতেন। কিন্তু হওয়া হয়নি। আন্তর্জাতিক স্তরে দেশের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করেছেন ক্রীড়াবিদ সঞ্জিতা। এমনকি, ২০১৪ সালে গ্লাসগোয় কমনওয়েলথ গেমে সোনাও জিতেছিলেন। সে বার মীরাবাইও পদক পান— রুপো।
কিন্তু সঞ্জিতার স্বপ্ন পূরণ হয়নি। সমস্ত প্রস্তুতি, আশা-ভরসা শেষ হয়ে যায় একটি মিথ্যা ডোপিং মামলায়। সঞ্জিতাকে নির্বাসিত করা হয়। প্রায় শেষ হয়ে যায় তাঁর কেরিয়ার। তাঁর শরীরে আন্তর্জাতিক ভারোত্তোলন ফেডারেশন নিষিদ্ধ অ্যানাবলিক স্টেরয়েডের নমুনা মেলে বলে চানুকে দোষী সাব্যস্ত করে। পরে অবশ্য নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার হয়েছিল। ওয়ার্ল্ড অ্যান্টি-ডোপিং এজেন্সির সুপারিশ অনুসারে ডোপিং মামলায় ক্লিন চিট পান চানু। সংস্থা একে ‘প্রশাসনিক ভুল’ কিংবা তাদের ‘লেখার ভুল’ বলে উল্লেখ করে!
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy