রিমঝিম গিরে সাওন: অমিতাভ বচ্চন ও মৌসুমী চট্টোপাধ্যায়ের উপর দৃশ্যায়িত এই গান। গেয়েছেন কিশোর কুমার, গেয়েছেন লতা মঙ্গেশকরও। ছবির নাম মঞ্জিল। পরিচালক বাসু চট্টোপাধ্যায়। মৃণাল সেনের আকাশকুসুম ছবিটির সঙ্গে এটির মিল রয়েছে। ছবিটি সমালোচকদের যথেষ্ট প্রশংসা কুড়িয়েছিল। তৎকালীন বম্বেতেই শুটিং হয়েছিল গানটির।
ওহ হনসিনি: মজরু সুলতানপুরির কথায় এই গানে সুর দেন রাহুল। পরিচালক পুত্তানা কানাগাল। কর্নাটকের চিত্রদুর্গ কেল্লায় ‘জেহরিলা ইনসান’ ছবির এই গানটি দৃ্শ্যায়িত। ছবিতে ছিলেন ঋষি কপূর, নীতু সিং ও মৌসুমী চট্টোপাধ্যায়। ১৯৭৪ সালে ছবি মুক্তির পর যেমন কিশোর কুমারের কণ্ঠে এই গানটি জনপ্রিয় হয়েছিল, আজও এই গানটি সমানভাবে জনপ্রিয়।
পিয়া তু আব তো আজা: ১৯৭১ সালে নাসের হুসেনের ছবি ‘ক্যারাভান’-এর গান গাইলেন আশা ভোঁসলে। পেলেন ফিল্ম ফেয়ারে সেরা গায়িকার সম্মান। অভিনেত্রী হেলেনের উপর দৃশ্যায়িত এটি। আর ডির প্রথম ফিল্পফেয়ার এটি। গানের ‘মনিকা ও মাই ডার্লিং’ লাইনটি হয়ে উঠল ‘কাল্ট’। জিতেন্দ্র-আশা পারেখ অভিনীত ছবিতে ‘ক্যাবারে সং’-এ মুগ্ধ হন শ্রোতারা।
চুরা লিয়া হ্যায় তুমনে: গ্লাসের উপর চামচের টুংটাংকেই গানের মধ্যে ব্যবহার করলেন পঞ্চম। প্রথম এক্সপেরিমেন্টই বলা যায়। ‘ইয়াদো কি বারাত’ ছবিতে মজরু সুলতানপুরির গানে মজলেন শ্রোতারা। মহম্মদ রফি ও আশা ভোঁসলের কণ্ঠে এই গান হল অসম্ভব জনপ্রিয়। ধর্মেন্দ্র, জিনাত আমন, নীতু সিং ছাড়াও এক খুদের চরিত্রে এই ছবিতে ছিলেন আমির খানও।
দম মারো দম: লতা মঙ্গেশকর গাওয়ার কথা থাকলেও গাইলেন আশা। আশার সঙ্গে গলা মেলালেন ঊষা আয়ারও।প্রথমে নাকি গানটি পছন্দই হয়নি অভিনেতা দেব আনন্দের।‘হরে কৃষ্ণ হরে রাম’ ছবিতে জিনাত আমনের উপর দৃশ্যায়িত এই ছবিটি ছিল একেবারেই হিপি কালচার নিয়ে। গানটিতে গিটার বাজিয়েছিলেন গজল সম্রাট ভুপিন্দর সিংহ নিজেই। এই গানও পেল ফিল্ম ফেয়ার।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy