Advertisement
০৫ নভেম্বর ২০২৪
আলোচনা

শিকারির ভাল-মন্দ

মেঘা ধরের শিকার এবং শিকারির ছবি। কালো-সাদাতে অলংকরণ করা দূরের লতাপাতা, জঙ্গল ইত্যাদি। কাজটি ভাল। ঘূর্ণায়মান একটি জ্বলন্ত কুণ্ড, একটি লোক যেন বাতাসে সাঁতার কেটে সে দিকেই এগোচ্ছে। আদিত্য চক্রবর্তীর ড্রয়িং ভাল।

লোকায়ত: বিড়লা অ্যাকাডেমিতে স্পেকট্রাম আয়োজিত প্রদর্শনীর একটি ছবি

লোকায়ত: বিড়লা অ্যাকাডেমিতে স্পেকট্রাম আয়োজিত প্রদর্শনীর একটি ছবি

শেষ আপডেট: ২৩ ডিসেম্বর ২০১৭ ০০:৪৯
Share: Save:

ছবি আঁকার স্কুলের ছাত্রছাত্রীরা প্রদর্শনী করল বিড়লা অ্যাকাডেমিতে। গৌরাঙ্গ ব্রহ্ম স্টাডিধর্মী রিয়ালিস্টিক কাজ করেছেন। তাঁর উল্লেখযোগ্য ছবি ‘স্মাইলিং ভিলেজ’। মেঘা ধরের শিকার এবং শিকারির ছবি। কালো-সাদাতে অলংকরণ করা দূরের লতাপাতা, জঙ্গল ইত্যাদি। কাজটি ভাল। ঘূর্ণায়মান একটি জ্বলন্ত কুণ্ড, একটি লোক যেন বাতাসে সাঁতার কেটে সে দিকেই এগোচ্ছে। আদিত্য চক্রবর্তীর ড্রয়িং ভাল। দেবপ্রিয়া চৌধুরীর ধ্যানী বুদ্ধ একটু অন্য রকম। দেবাঞ্জনা চৌধুরী সুন্দর বর্ণপ্রয়োগে এবং লতাপাতা দিয়ে চারটি ভাগকে সুসংবদ্ধ করেছেন, বক্তব্যও অন্য রকম। জয়শ্রী সাহা করেছেন রাধাকৃষ্ণের সাজে দুটি ছেলেমেয়ে পর্দার আড়ালে প্রেম নিবেদনের ভঙ্গিতে দাঁড়িয়ে। যাত্রার ঢঙে আবারও সেই রাধাকৃষ্ণ যেন কোয়েল যোগের ক্যানভাস, মিক্সড মিডিয়াতে। জলরঙে জুঁই ফুলের কমপ্যাক্ট কম্পোজিশন করেছেন জুঁই দাশগুপ্ত।

কমলিকা বিশ্বাসের এক অশান্ত আকাশের নীচে কিছু বলতে চাওয়া এক নারীমুখ। পৌলোমী মুখোপাধ্যায়ের ছবির বিষয় খিলানের পথ পেরিয়ে চলতে থাকা। তবে নীচের জমির চৌখুপি ডিজাইন এবং নীল বর্ণ কিন্তু ছবির সামঞ্জস্য নষ্ট করেছে। তবে ভাল লেগেছে রাজু দাসের আকাশের চাঁদ এবং সোনালি প্যাঁচার উড়ে আসা। সাবলীল রিয়া দে’র অ্যাক্রিলিক রং দিয়ে ক্যানভাসে বুদ্ধমুখ। এ ছাড়া মেঘলা আকাশের নীচে শর্মিলা দে’র পদ্ম বাস্তবানুগ। সীমা চৌধুরীর সবুজ জলরঙে বাচ্চার মুখ বেশ অভিব্যক্তিপূর্ণ। আরও একটি হাস্যরত মুখ সৌরভ চৌধুরী করেছেন। জলরঙে তাঁর দক্ষতা আছে। স্মিতা বিশ্বাস স্থাপত্যের অংশ- বিশেষ এনেছেন। পূর্ণতাপ্রাপ্ত ছবি। বেদাংশি হরলালকার সুন্দর লালচে-গোলাপি ফুল। সোমা রায় সিটিস্কেপ করেছেন, উল্লম্ব ভাবে জমি বিভাজন, সাদা-হলুদ বর্ণের ছোপে বুনোট তৈরি হলেও পিছনের লাল রং ছবিটিকে হালকা করে দিয়েছে। প্রদর্শনীটিতে ছবির সংখ্যা কম হলে ভাল হতো।

শমিতা নাগ

দু’দিনের অনন্য শ্রদ্ধাঞ্জলি

ওড়িশি ডান্সার্স ফোরাম অব কলকাতা গুরু কেলুচরণ মহাপাত্র ও গুরু সংযুক্তা পানিগ্রাহীর প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে আইসিসিআর-এ আয়োজন করেছিল নৃত্যানুষ্ঠান ‘শ্রদ্ধাঞ্জলি’। শুরু হয় অনন্যা গোস্বামীর নৃত্য ‘মঙ্গলাচরণ’ দিয়ে। মধুলিতা মহাপাত্রের ‘অষ্টাপদী’ও প্রশংসনীয়। পরিচালনায় অরুণা মহান্তি। প্রজ্ঞাদ্যুতি-র শিল্পীরা প্রদর্শন করলেন বটুনৃত্য। সায়মিতা দাশগুপ্ত ও সহশিল্পীরা মন জয় করে নিলেন। রাজীব ভট্টাচার্যের পরিচালনায় সৃজনছন্দ পরিবেশন করল ‘গুরুবন্দনা’ ও ‘নির্বাণ’। অংশ নিয়েছিলেন তৃষা, রঞ্জাবলী, রাজীব প্রমুখ।

অরুন্ধতী রায়ের পরিচালনায় চন্দ্রিল ওড়িশি ডান্স সেন্টার পরিবেশন করল ‘সাভেরি’। গার্ডেনরিচ নিক্কন ওড়িশি নৃত্যবিতান পরিবেশন করল কৃষ্ণেন্দু রায়ের পরিচালনায় ‘সূর্যবন্দনা’। নজর কেড়েছে পৌষালী মুখোপাধ্যায় ডান্স অ্যাকাডেমি পরিবেশিত ‘শৃঙ্গার পল্লবী’। শিল্পীরা ছিলেন দীপঙ্কর, অঞ্জলি, সুলগ্না প্রমুখ। রতিকান্ত মহাপাত্রর পরিকল্পনায় শিঞ্জিনী ডান্স অ্যাকাডেমি-র ‘স্বাগতম কৃষ্ণ’তে নীলাঞ্জনা মুখোপাধ্যায়ের নৃত্য বেশ ভাল। ছন্দমঞ্জরী-র রাজনীতা মেহরার ‘শিব পঞ্চমুখ’ সুন্দর। অন্যান্য শিল্পীরা ছিলেন অনিন্দিতা, রিয়া প্রমুখ। ময়ূর ললিত ডান্স অ্যাকাডেমি-র দেবমিত্রা সেনগুপ্তের পরিবেশন ‘অর্ধনারীশ্বর’ প্রশংসনীয়। সঙ্গীত রঘুনাথ পানিগ্রাহীর। শাশ্বতী সরকার পরিবেশন করলেন শিবস্তুতি ও শিবাঙ্গ।

দ্বিতীয় দিনের অনুষ্ঠান শুরু হয় রেশমি বসুর ‘বিনায়ক স্মরণ’ দিয়ে। সংযুক্তা পানিগ্রাহীর পরিকল্পনায় উত্তরা ডান্স অ্যাকাডেমি-র কাকলি বসু ও সহশিল্পীরা পরিবেশন করলেন ‘যুগ্মদণ্ড পল্লবী’। নৃত্যে ছিলেন অমৃতা, সায়নী, চিরশ্রী, অস্মিতা। পরে ছিল পিয়ালী দাসের নৃত্য।

নৃত্যাঙ্গনা-র মায়া ভট্টাচার্য ও সহশিল্পীরা পরিবেশন করলেন ‘আরত্রিক’। সহশিল্পীরা ছিলেন সত্যজিৎ, শুভব্রত প্রমুখ। তবে এ দিন বড় আকর্ষণ ছিল রতিকান্ত মহাপাত্রের নৃত্য ও অভিনয় ‘শবরীর প্রতীক্ষা’। আরও একটি উল্লেখযোগ্য নৃত্যানুষ্ঠান ছিল সংকল্প নৃত্যায়ন-এর ‘নবদুর্গা’। পরিচালনায় ছিলেন সুবিকাশ মুখোপাধ্যায়। শিল্পীরা ছিলেন সুবিকাশ, কাকলি, পূজা প্রমুখ। মীরা দাস পরিবেশন করলেন নৃত্যাভিনয় ‘লাজা রে সারিগালি আজা’। নন্দিনী ঘোষাল করলেন ‘কলাশ্রী পল্লবী’।

অষ্টাপদী পরিবেশন করলেন সুস্মিতা ভট্টাচার্য। নৃত্যবাসা প্রেরণা-র অমৃতা দাস ও সহ- শিল্পীরা পরিবেশন করলেন ‘মোহনা পল্লবী’। পরিকল্পনায় ছিলেন কেলুচরণ মহাপাত্র। সর্বাণী সেন পরিবেশন করলেন ‘খাম্বাজ পল্লবী’।

পম্পি পালের কল্পদীপ পরিবেশন করল ‘শিবতাণ্ডব’। অংশ নিয়েছিলেন রাহুল, শিবম, সুশান্ত প্রমুখ। শেষে ছিল দীক্ষামঞ্জরী-র ডোনা গঙ্গোপাধ্যায় ও রঘুনাথ দাসের উপস্থাপনা ‘জটায়ু মোক্ষ’। নৃত্য পরিকল্পনায় রতিকান্ত মহাপাত্র।

জয়শ্রী মুখোপাধ্যায়

দক্ষতা

রোটারি সদনে মল্লারের ৬৫ বছর পূর্তি উৎসবে প্রথমার্ধে ছিল অলোক রায়চৌধুরীর পরিচালনায় সঙ্গীতানুষ্ঠান। দ্বিতীয়ার্ধে সংস্থার ছাত্রীরা ভরতনাট্টম, কত্থকনৃত্যে প্রশংসা কুড়োয়। পরিচালনায় অঞ্জনা গুহঠাকুরতা, সুদীপ্তা বন্দ্যোপাধ্যায়। ঊর্মির পরিচালনায় ‘আমরা সবাই রাজা’ নৃত্যে ছোটরা নজর কেড়েছে সবার। শেষে নৃত্যনাট্য ‘চণ্ডালিকা’র পরিচালনায় ও অভিনয়ে ছিলেন সেঁজুতি গুহ রায়। প্রকৃতির ভূমিকায় সোহিনী হালদার। সমবেত নৃত্যে ছিলেন মেঘা, সুদেষ্ণা, অনুরাধা, পৌলোমী প্রমুখ। পরিচালনায় ছিলেন দীপালি দত্ত।

পলি গুহ

শুদ্ধতা থাকুক

সুচিত্রা মিত্রের জন্মদিন উপলক্ষে রবীন্দ্রসদনে পূরবী মিউজিক সার্কল আয়োজন করেছিল ‘সুচিত্রা মিত্র উৎসব-২০১৭’। দু’ দিনের এই অনুষ্ঠানের সূচনা হয় সংস্থার শিল্পীদের গাওয়া উদ্বোধনী দিয়ে। পরিচ্ছন্ন পরিবেশনা। পরে মন্দিরা মুখোপাধ্যায় শোনালেন ৪টি রবীন্দ্রনাথের গান। কণ্ঠ স্ব-বশে না থাকায় মাঝেমধ্যে স্বরবিচ্যুতি ঘটছিল এবং গানের লয় নির্বাচনে কোনও বৈচিত্র ছিল না। শিল্পীর কাছে প্রত্যাশা একটু বেশিই ছিল।

দ্বিতীয় পর্বে ছিল ‘পূরবী’ পরিবেশিত নৃত্যগীতি ‘হে ভৈরব’। ভাষ্যপাঠে ছিলেন অশোক মুখোপাধ্যায় ও সুপর্ণা ঘোষাল। সংস্থার শিল্পীদের গাওয়া প্রায় ১৫টি রবীন্দ্রসঙ্গীতের মধ্যে কয়েকটি গান খুবই ভাল হয়েছিল, তবে কিছু গানে স্বর-বিচ্যুতি লক্ষ করা যায়। ‘বক্ষে তোমার বাজে বাঁশি’ গানের প্রথম কলিতে একটি ছোট্ট পাঠান্তর এবং সঞ্চারী অংশের প্রথম কলির ‘চিত্তবীণার তারে’ অংশে ছন্দান্তর প্রতিবেদকের মনে প্রশ্ন জাগায়। পাঠান্তর এবং ছন্দান্তরের উৎস জানার অপেক্ষায় থাকলাম। এ বিষয়ে পরিচালকের সচেতন থাকা দরকার ছিল। নৃত্যাংশ যথাযথ। রবীন্দ্রসঙ্গীতের শুদ্ধতা বজায় রাখতে প্রত্যেক শিল্পীর আরও সচেষ্ট হওয়া প্রয়োজন।

দ্বিতীয় দিনের শুরুতে ছিল রবীন্দ্রনাথের নৃত্যগীতি আলেখ্য ‘পরিক্রমণ’। প্রায় ১০টি সংস্থা নিষ্ঠার সঙ্গে পরিবেশন করলেন ছয় ঋতুর গান। দ্বিতীয়ার্ধে অনুষ্ঠিত হল রবীন্দ্রনাথের ৫টি রূপক নাট্য অবলম্বনে ‘বাঁধন ছেঁড়ার গান’। বিভিন্ন সংস্থার শিল্পীদের গান-নাচ-পাঠে রূপকনাট্য সার্থক রূপ পায়।

কাশীনাথ রায়

সুরের আবেশে

পুরাতনী থেকে সমসাময়িক বাংলা গানে কী ভাবে বিভিন্ন রাগের ধারা ব্যবহার হয়েছে, তারই নিদর্শন পাওয়া গেল সম্প্রতি ত্রিগুণা সেন মঞ্চে। শুরুতেই ছিল স্নিগ্ধদেব সেনগুপ্তের ‘অভিমানী’। পরে চমক লাগল শিশুশিল্পী আর্য বণিকের দুর্গা রাগে ‘ভুবনমোহিনী’ গানটি শুনে। তালের দক্ষতা ও গায়নশৈলীতে পারদর্শিতার ছাপ স্পষ্ট। ‘আলোছায়া মাখা’ গানটিতে আর্য শ্রোতাদের যেন সুরের আবেশে ভাসিয়ে দিয়েছিল। পরে স্নিগ্ধদেব শোনালেন খাম্বাজ রাগে ‘দেখে বিনা’ বা দেশ রাগে ‘মন ভিজিয়ে দিলাম’। সত্যিই যেন শ্রোতাদের মন ভিজে গেল। নিধুবাবুর গানও শোনালেন তিনি। ‘কমলিনী কেন অভিমান’ গানটি অসাধারণ।

এ দিন বৃষ্টিলেখা নন্দিনীর গাওয়া ‘দূরে আকাশ’ অন্য মাত্রা পায়। তাঁর কণ্ঠে ঠুমরি বা মধুমন্তী রাগে বাঁধা গানও মন ছুঁয়ে যায়। রবীন্দ্রনাথ বলেছিলেন, ‘যে ভাবেই গান রচনা করি, রাগ-রাগিণীর রসটি মিলিয়া থাকিবেই।’ সেই রস পূর্ণ মাত্রাতেই ছিল নিঃসন্দেহে।

শ্রীনন্দা মুখোপাধ্যায়

অনুষ্ঠান

• শিশির মঞ্চে সুমন্ত্র সেনগুপ্তের নির্দেশনায় অনুষ্ঠিত হল শঙ্খমালার বাচিক প্রযোজনা ‘মেঘনাদবধ কাব্য’। নিছক আবৃত্তি নয়, মাইকেল মধুসূদন দত্তের রচনার বিশিষ্টতা এবং কাহিনির পরিপ্রেক্ষিতে চরিত্রগুলির স্বাতন্ত্রের এক সার্বিক উপস্থাপনা। যা অভিনব উদ্যোগও বলা যায়। যা মনকে ভরিয়ে দেয়। সম্পাদনায় ছিলেন পৌষালি ঘোষ। মঞ্চ নীলাভ চট্টোপাধ্যায়ের। পরিচালনায় ছিলেন সুমন্ত্র সেনগুপ্ত ও রঞ্জনা সেনগুপ্ত। প্রযোজনার শেষে দর্শকরা উদ্যোক্তাদের অভিনন্দন জানিয়েছেন।

• সুচিত্রা মিত্রের জন্মদিন উপলক্ষে রবীন্দ্রসদনে রবিভৈরবী আয়োজন করেছিল দুটি পর্বের অনুষ্ঠান। প্রথমার্ধে ছিল রবীন্দ্রনাটকের গান ‘আনন্দসাধন’। নিবেদনে ছিলেন মনীষা বসু। তিনি বেশ কয়েকটি গান গেয়ে শ্রোতাদের অভিনন্দন কুড়িয়েছেন। সংযোজনায় ছিলেন দেবাশিস বসু। দ্বিতীয়ার্ধে নিবেদিত হল মুন্সি প্রেমচাঁদের গল্প নিয়ে নাটক ‘বড়দা’। নির্দেশনা ও অভিনয়ে ছিলেন গৌতম হালদার। বিশেষ অতিথি ছিলেন প্রদীপ ঘোষ।

• রবীন্দ্র সদনে কৃষ্টি ক্রিয়েশনের নিবেদনে ছিল ‘দেবেশ ঠাকুর এবং কয়েক জন’। দুটি উল্লেখযোগ্য পরিবেশনার মধ্যে রয়েছে ‘শেষ সংলাপ’ ও ‘শূদ্রযুগ’। প্রথমটি মাইকেল মধুসূদনের জীবনের শেষ মুহূর্ত। দ্বিতীয়টি মহাভারতের কর্ণ পর্বের পটভূমিতে রচিত। কথানাট্য পর্বে আবৃত্তি শোনালেন ঈশিতা দাস অধিকারী, ছন্দা রায় প্রমুখ। সঞ্চালনায় ছিলেন চন্দ্রমৌলি বন্দ্যোপাধ্যায়।

• কসবা অশনি ড্রামা গ্রুপ সম্প্রতি মিনার্ভা ও তপন থিয়েটারে আয়োজন করেছিল তিন দিনের বার্ষিক নাট্যোৎসব। উল্লেখযোগ্য নাটকগুলি ছিল অভি চক্রবর্তীর ‘রাতবিরেতের রক্তপিশাচ’, আশিস চট্টোপাধ্যায়ের ‘খোয়াব’, অশোক চট্টোপাধ্যায়ের ‘ল্যাবরেটরি’, মেঘনাদ ভট্টাচার্যের ‘প্রেমকথা’। শেষ দিনে ছিল সেমিনার ‘গ্রুপ থিয়েটারে বাণিজ্যকরণ’।

• রবীন্দ্রসদনে সাহানা আয়োজিত অনুষ্ঠানের শুরু সুতপা হালদারের উদ্বোধনী সংগীতের মাধ্যমে। পরে গান শোনালেন মৌসুমী কর্মকার, ইন্দ্রাক্ষী ঘোষ বসু, মধুছন্দা ঘোষ প্রমুখ। আবৃত্তি শোনালেন দেবাশিস মিত্র, ঈশিতা দাস অধিকারী, মহুয়া দাস, উষসী সেনগুপ্ত, তানিয়া মিত্র।

অন্য বিষয়গুলি:

Review Shows Painting Drama
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE