প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।—ফাইল চিত্র।
ভোটের আগে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে চষে বেড়ান রাজনৈতিক নেতানেত্রীরা। সময় বাঁচানোর জন্য তাঁদের দলের তরফে হেলিকপ্টার বা চাটার্ড বিমান ভাড়া করা হয়। এ রাজ্যেও তৃণমূল থেকে বিজেপি, কংগ্রেস-সহ অনেক রাজনৈতিক দলের হেভিওয়েট নেতারা আকাশপথে সভাস্থলে পৌঁছন। নেতানেত্রীদের ভাষণের উপরে নির্বাচন কমিশনের নজর তো থাকেই, তাঁরা যে হেলিকপ্টার বা চাটার্ড বিমানে যাতায়াত করবেন, এ বার তারও সবিস্তার রিপোর্ট চেয়ে পাঠাবে জাতীয় নির্বাচন কমিশন। ওই নেতানেত্রীদের সফরসঙ্গীদের উপরেও নজর রাখা হবে।
কোথায়, কখন, কোন নেতানেত্রীর বিমান বা হেলিকপ্টার ওঠানামা করবে বিমানন্দর কর্তৃপক্ষকে মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের দফতরকে তা আগে থেকে জানাতে হবে। সে তথ্য সংশ্লিষ্ট জেলার জেলা নির্বাচনী আধিকারিককেও জানাতে হবে বলে কমিশন সূত্রে জানা গিয়েছে।
কেন এমনটা জানাতে হবে? কমিশনের যুক্তি,নিরাপত্তার বিষয়টি তো রয়েইছে, পাশাপাশি প্রার্থীরা নির্বাচনী আচরণ বিধি মানছেন কি নাতা খতিয়ে দেখতে আকাশপথের যাতায়াতে নজর রাখা হবে। গত শনিবার শহরে এসেছিলেন উপ নির্বাচন কমিশনার সুদীপ জৈন। তিনি এ বিষয়ে বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ এবং আয়কর দফতের সঙ্গে বৈঠক করেন। মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের দফতর সূত্রে খবর, ‘প্রোটোকল’-এর বাইরে থাকা চাটার্ড বিমানের যাত্রীদের ‘লাগেজ’ এবং ‘হ্যান্ডব্যাগ’ চেক করতে হবে।
আরও পড়ুন: চৌকিদার রাখেন বিত্তশালীরা, গরিব মানুষের সে সাধ্য নেই, এ বার মোদীকে কটাক্ষ প্রিয়ঙ্কার
(দেশজোড়া ঘটনার বাছাই করা সেরা বাংলা খবর পেতে পড়ুন আমাদের দেশ বিভাগ।)
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy