গ্রাফিক: শৌভিক দেবনাথ।
মোট করোনা সংক্রমিতের নিরিখে ৮০ লক্ষের কোটা পার করে ফেলার পথে ভারত। কিন্তু দৈনিক সংক্রমণ বৃদ্ধিতে খানিকটা হলেও লাগাম টানা গিয়েছে। তিন মাসেরও বেশি সময় পর ভারতে দৈনিক সংক্রমণ ফের ৩০ হাজারের কোটায় নেমে এসেছে। মানবশরীরে অক্সফোর্ডের তৈরি কোভিড টিকা প্রয়োগের প্রস্তুতি যখন তুঙ্গে, সেইসময় ভারতে দৈনিক সংক্রমণ নিম্নুমুখী হওয়ায় আশার আলো দেখছেন বিশেষজ্ঞরা।
মঙ্গলবার কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রকের দেওয়া পরিসংখ্যান অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ৩৬ হাজার ৪৭০ জন নতুন করে নোভেল করোনাভাইরাসে সংক্রমিত হয়েছেন। গত ১৮ জুলাইয়ের পর এই প্রথম দৈনিক সংক্রমণ এত নীচে নামল। ওই একই সময়কালে আমেরিকায় ৬৬ হাজার ৬৬২ জন নতুন করে সংক্রমিত হয়েছেন। ব্রাজিলে নতুন করে সংক্রমিত হয়েছেন ১১ হাজার ৭২১ জন। ২৩ অক্টোবর থেকে ভারতে দৈনিক সংক্রমণ ক্রমশ নিম্নমুখী।
মোট সংক্রমণের নিরিখে এই মুহূর্তে বিশ্ব তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ভারত। ভারতে মোট সংক্রমিতের সংখ্যা ৭৯ লক্ষ ৪৬ হাজার ৪২৯। তালিকায় প্রথম স্থানে থাকা আমেরিকায় ৮৭ লক্ষ ২ হাজার ৪১৪ জন এখনও পর্যন্ত সংক্রমিত হয়েছেন। তালিকায় তৃতীয় স্থানে থাকা ব্রাজিলে মোট সংক্রমিতের সংখ্যা ৫৪ লক্ষ ৯ হাজার ৮৫৪।
মোট করোনা সংক্রমিতের নিরিখে ৮০ লক্ষের কোটা পার করে ফেলার পথে ভারত। কিন্তু দৈনিক সংক্রমণ বৃদ্ধিতে খানিকটা হলেও লাগাম টানা গিয়েছে। তিন মাসেরও বেশি সময় পর ভারতে দৈনিক সংক্রমণ ফের ৩০ হাজারের কোটায় নেমে এসেছে। মানবশরীরে অক্সফোর্ডের তৈরি কোভিড টিকা প্রয়োগের প্রস্তুতি যখন তুঙ্গে, সেইসময় ভারতে দৈনিক সংক্রমণ নিম্নুমুখী হওয়ায় আশার আলো দেখছেন বিশেষজ্ঞরা।
মঙ্গলবার কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রকের দেওয়া পরিসংখ্যান অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ৩৬ হাজার ৪৭০ জন নতুন করে নোভেল করোনাভাইরাসে সংক্রমিত হয়েছেন। গত ১৮ জুলাইয়ের পর এই প্রথম দৈনিক সংক্রমণ এত নীচে নামল। ওই একই সময়কালে আমেরিকায় ৬৬ হাজার ৬৬২ জন নতুন করে সংক্রমিত হয়েছেন। ব্রাজিলে নতুন করে সংক্রমিত হয়েছেন ১১ হাজার ৭২১ জন। ২৩ অক্টোবর থেকে ভারতে দৈনিক সংক্রমণ ক্রমশ নিম্নমুখী।
মোট সংক্রমণের নিরিখে এই মুহূর্তে বিশ্ব তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ভারত। ভারতে মোট সংক্রমিতের সংখ্যা ৭৯ লক্ষ ৪৬ হাজার ৪২৯। তালিকায় প্রথম স্থানে থাকা আমেরিকায় ৮৭ লক্ষ ২ হাজার ৪১৪ জন এখনও পর্যন্ত সংক্রমিত হয়েছেন। তালিকায় তৃতীয় স্থানে থাকা ব্রাজিলে মোট সংক্রমিতের সংখ্যা ৫৪ লক্ষ ৯ হাজার ৮৫৪।
(গ্রাফের উপর হোভার বা টাচ করলে প্রত্যেক দিনের পরিসংখ্যান দেখতে পাবেন। চলন্ত গড় কী এবং কেন তা লেখার শেষে আলাদা করে বলা হয়েছে।)
আরও পড়ুন: ২ নভেম্বর থেকে মিলবে অক্সফোর্ডের টিকা, ব্রিটেনের হাসপাতালকে তৈরি থাকার নির্দেশ
দৈনিক সংক্রমণের পাশাপাশি ভারতে দৈনিক মৃত্যুও উল্লেখযোগ্য ভাবে কমেছে। গত ২২ অক্টোবর থেকে মৃতের সংখ্যা লাগাতার কমছে ভারতে। সোমবার স্বাস্থ্যমন্ত্রকের দেওয়া পরিসংখ্যানে মৃতের সংখ্যা ছিল ৪৮০। এ দিন তা সামান্য বেড়ে ৪৮৮ হয়েছে।
নোভেল করোনার প্রকোপে সবমিলিয়ে এখনও পর্যন্ত ১ লক্ষ ১৯ হাজার ৫০২ জন প্রাণ হারিয়েছেন ভারতে। মৃত্যুর নিরিখে বিশ্বের মধ্যে তৃতীয় স্থানে রয়েছে ভারত। তালিকায় প্রথম স্থানে থাকা আমেরিকায় এখনও পর্যন্ত ২ লক্ষ ২৫ হাজার ৬৯৭ জন করোনা রোগী প্রাণ হারিয়েছেন। দ্বিতীয় স্থানে থাকা ব্রাজিলে এখনও পর্যন্ত ১ লক্ষ ৫৭ হাজার ৩৯৭ জন করোনা রোগীর মৃত্যু হয়েছে।
সংক্রমণ এবং মৃত্যুর পাশাপাশি দৈনিক সুস্থতাও ভারতকে সুবিধাজনক জায়গায় নিয়ে গিয়েছে। মোট আক্রান্তের মধ্যে ৭২ লক্ষ ১ হাজার ৭০ জনই সুস্থ হয়ে উঠেছেন। গত ২৪ ঘণ্টায় করোনার প্রকোপ কাটিয়ে উঠেছেন ৬৩ হাজার ৮৪২ জন রোগী। এই মুহূর্তে দেশে সুস্থতার হার ৯০.৬২ শতাংশ।
দৈনিক সংক্রমণের পাশাপাশি ভারতে দৈনিক মৃত্যুও উল্লেখযোগ্য ভাবে কমেছে। গত ২২ অক্টোবর থেকে মৃতের সংখ্যা লাগাতার কমছে ভারতে। সোমবার স্বাস্থ্যমন্ত্রকের দেওয়া পরিসংখ্যানে মৃতের সংখ্যা ছিল ৪৮০। এ দিন তা সামান্য বেড়ে ৪৮৮ হয়েছে।
নোভেল করোনার প্রকোপে সবমিলিয়ে এখনও পর্যন্ত ১ লক্ষ ১৯ হাজার ৫০২ জন প্রাণ হারিয়েছেন ভারতে। মৃত্যুর নিরিখে বিশ্বের মধ্যে তৃতীয় স্থানে রয়েছে ভারত। তালিকায় প্রথম স্থানে থাকা আমেরিকায় এখনও পর্যন্ত ২ লক্ষ ২৫ হাজার ৬৯৭ জন করোনা রোগী প্রাণ হারিয়েছেন। দ্বিতীয় স্থানে থাকা ব্রাজিলে এখনও পর্যন্ত ১ লক্ষ ৫৭ হাজার ৩৯৭ জন করোনা রোগীর মৃত্যু হয়েছে।
সংক্রমণ এবং মৃত্যুর পাশাপাশি দৈনিক সুস্থতাও ভারতকে সুবিধাজনক জায়গায় নিয়ে গিয়েছে। মোট আক্রান্তের মধ্যে ৭২ লক্ষ ১ হাজার ৭০ জনই সুস্থ হয়ে উঠেছেন। গত ২৪ ঘণ্টায় করোনার প্রকোপ কাটিয়ে উঠেছেন ৬৩ হাজার ৮৪২ জন রোগী। এই মুহূর্তে দেশে সুস্থতার হার ৯০.৬২ শতাংশ।
অন্য দিকে, দৈনিক সংক্রমণ কম হওয়ায় গত ২৪ ঘণ্টায় সংক্রমণের হারও কমে ৩.৮১ শতাংশ হয়েছে, এক দিন আগেই যা ৪.৮১ শতাংশ ছিল। প্রতি দিন যত সংখ্যক মানুষের কোভিড টেস্ট করা হয়, তার মধ্যে যত শতাংশের টেস্ট রিপোর্ট পজিটিভ, তাকেই পজিটিভিটি রেট বা সংক্রমণের হার বলে। এই হার যত নিম্নমুখী হবে, ততই স্বস্তিদায়ক। গত ২৪ ঘণ্টায় ৯ লক্ষ ৫৮ হাজার ১১৬টি নমুনা পরীক্ষা হয়েছে। এই মুহূর্তে দেশে সক্রিয় করোনা রোগীর সংখ্যা ৬ লক্ষ ২৫ হাজার ৮৫৭।
সংক্রমণ এবং মৃত্যুর নিরিখে দেশের মধ্যে শুরু থেকেই শীর্ষে মহারাষ্ট্র। সেখানে মোট সংক্রমিতের সংখ্যা ১৬ লক্ষ ৪৮ হাজার ৬৬৫। এর মধ্যে সুস্থ হয়ে উঠেছেন ১৪ লক্ষ ৭০ হাজার ৬৬০ জন রোগী। করোনার প্রকোপে সেখানে প্রাণ হারিয়েছেন ৪৩ হাজার ৩৪৮ জন।
তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে অন্ধ্রপ্রদেশ। সেখানে মোট সংক্রমিতের সংখ্যা ৮ লক্ষ ৮ হাজার ৯২৪। করোনার প্রকোপে ৬ হাজার ৬০৬ জন প্রাণ হারিয়েছেন সেখানে। আবার মোট সংক্রমণের নিরিখে পিছিয়ে থাকলেও মৃত্যুর নিরিখে অন্ধ্রের চেয়ে এগিয়ে কর্নাটক, তামিলনাড়ু এবং উত্তরপ্রদেশ। তালিকায় তৃতীয় স্থানে থাকা কর্নাটকে ৮ লক্ষ ৫ হাজার ৯৪৭ জন সংক্রমিত হয়েছেন। করোনার প্রকোপে সেখানে এখনও পর্যন্ত ১০ হাজার ৯৪৭ জন প্রাণ হারিয়েছেন। তামিলনাড়ুতে মোট সংক্রমিত ৭ লক্ষ ১১ হাজার ৭১৩ এবং মৃতের সংখ্যা ১০ হাজার ৯৫৬। উত্তরপ্রদেশে সবমিলিয়ে ৪ লক্ষ ৭২ হাজার ৭৭ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। এখনও পর্যন্ত করোনার প্রকোপে সেখানে প্রাণ হারিয়েছেন ৬ হাজার ৯০৪ জন।
এই তালিকায় ষষ্ঠ স্থানে রয়েছে কেরল। সেখানে মোট সংক্রমিতের সংখ্যা ৩ লক্ষ ৯৭ হাজার ২১৭। এখনও পর্যন্ত মৃত্যু হয়েছে ১ হাজার ৩৫২ জনের। সপ্তম স্থানে থাকা দিল্লিতে মোট আক্রান্তের সংখ্যা ৩ লক্ষ ৫৯ হাজার ৪৮৮। সেখানে এখনও পর্যন্ত ৬ হাজার ৩১২ জন প্রাণ হারিয়েছেন। পশ্চিমবঙ্গ তালিকায় অষ্টম স্থানে রয়েছে। সেখানে মোট সংক্রমিতের সংখ্যা ৩ লক্ষ ৫৩ হাজার ৮২২। করোনার প্রকোপে এখনও পর্যন্ত ৬ হাজার ৫৪৭ জন প্রাণ হারিয়েছেন বাংলায়।
অন্য দিকে, দৈনিক সংক্রমণ কম হওয়ায় গত ২৪ ঘণ্টায় সংক্রমণের হারও কমে ৩.৮১ শতাংশ হয়েছে, এক দিন আগেই যা ৪.৮১ শতাংশ ছিল। প্রতি দিন যত সংখ্যক মানুষের কোভিড টেস্ট করা হয়, তার মধ্যে যত শতাংশের টেস্ট রিপোর্ট পজিটিভ, তাকেই পজিটিভিটি রেট বা সংক্রমণের হার বলে। এই হার যত নিম্নমুখী হবে, ততই স্বস্তিদায়ক। গত ২৪ ঘণ্টায় ৯ লক্ষ ৫৮ হাজার ১১৬টি নমুনা পরীক্ষা হয়েছে। এই মুহূর্তে দেশে সক্রিয় করোনা রোগীর সংখ্যা ৬ লক্ষ ২৫ হাজার ৮৫৭।
সংক্রমণ এবং মৃত্যুর নিরিখে দেশের মধ্যে শুরু থেকেই শীর্ষে মহারাষ্ট্র। সেখানে মোট সংক্রমিতের সংখ্যা ১৬ লক্ষ ৪৮ হাজার ৬৬৫। এর মধ্যে সুস্থ হয়ে উঠেছেন ১৪ লক্ষ ৭০ হাজার ৬৬০ জন রোগী। করোনার প্রকোপে সেখানে প্রাণ হারিয়েছেন ৪৩ হাজার ৩৪৮ জন।
তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে অন্ধ্রপ্রদেশ। সেখানে মোট সংক্রমিতের সংখ্যা ৮ লক্ষ ৮ হাজার ৯২৪। করোনার প্রকোপে ৬ হাজার ৬০৬ জন প্রাণ হারিয়েছেন সেখানে। আবার মোট সংক্রমণের নিরিখে পিছিয়ে থাকলেও মৃত্যুর নিরিখে অন্ধ্রের চেয়ে এগিয়ে কর্নাটক, তামিলনাড়ু এবং উত্তরপ্রদেশ। তালিকায় তৃতীয় স্থানে থাকা কর্নাটকে ৮ লক্ষ ৫ হাজার ৯৪৭ জন সংক্রমিত হয়েছেন। করোনার প্রকোপে সেখানে এখনও পর্যন্ত ১০ হাজার ৯৪৭ জন প্রাণ হারিয়েছেন। তামিলনাড়ুতে মোট সংক্রমিত ৭ লক্ষ ১১ হাজার ৭১৩ এবং মৃতের সংখ্যা ১০ হাজার ৯৫৬। উত্তরপ্রদেশে সবমিলিয়ে ৪ লক্ষ ৭২ হাজার ৭৭ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। এখনও পর্যন্ত করোনার প্রকোপে সেখানে প্রাণ হারিয়েছেন ৬ হাজার ৯০৪ জন।
এই তালিকায় ষষ্ঠ স্থানে রয়েছে কেরল। সেখানে মোট সংক্রমিতের সংখ্যা ৩ লক্ষ ৯৭ হাজার ২১৭। এখনও পর্যন্ত মৃত্যু হয়েছে ১ হাজার ৩৫২ জনের। সপ্তম স্থানে থাকা দিল্লিতে মোট আক্রান্তের সংখ্যা ৩ লক্ষ ৫৯ হাজার ৪৮৮। সেখানে এখনও পর্যন্ত ৬ হাজার ৩১২ জন প্রাণ হারিয়েছেন। পশ্চিমবঙ্গ তালিকায় অষ্টম স্থানে রয়েছে। সেখানে মোট সংক্রমিতের সংখ্যা ৩ লক্ষ ৫৩ হাজার ৮২২। করোনার প্রকোপে এখনও পর্যন্ত ৬ হাজার ৫৪৭ জন প্রাণ হারিয়েছেন বাংলায়।
তালিকায় নবম স্থানে থাকা ওডিশায় মোট সংক্রমিতের সংখ্যা ২ লক্ষ ৮২ হাজার ৬৯৫। করোনার প্রকোপে ১ হাজার ২৫৯ জন প্রাণ হারিয়েছেন সেখানে। দশম স্থানে থাকা তেলঙ্গানায় সবমিলিয়ে আক্রান্তের সংখ্যা ২ লক্ষ ৩২ হাজার ৬৭১। এখনও পর্যন্ত ১ হাজার ৩১৫ জন প্রাণ হারিয়েছেন সেখানে।
সংক্রমণের নিরিখে প্রথম দশে না থাকলেও, যে যে জায়গায় মৃত্যুসংখ্যা হাজার বা তার বেশি, সেগুলি হল—বিহার (১০৫৮), রাজস্থান (১৮৫৩), ছত্তীসগঢ় (১৮৬১), মধ্যপ্রদেশ (২৮৯০), গুজরাত (৩৬৯০), হরিয়ানা (১৭৩৭), পঞ্জাব (৪১২৫), জম্মু ও কাশ্মীর (১৪৪৪) এবং উত্তরাখণ্ড (১০০১)।
আরও পড়ুন: গভীর সঙ্কটে সৌমিত্র, দেওয়া হল ভেন্টিলেশনে
(চলন্ত গড় বা মুভিং অ্যাভারেজ কী: একটি নির্দিষ্ট দিনে পাঁচ দিনের চলন্ত গড় হল— সেই দিনের সংখ্যা, তার আগের দু’দিনের সংখ্যা এবং তার পরের দু’দিনের সংখ্যার গড়। উদাহরণ হিসেবে— দৈনিক নতুন করোনা সংক্রমণের লেখচিত্রে ১৮ মে-র তথ্য দেখা যেতে পারে। সে দিনের মুভিং অ্যাভারেজ ছিল ৪৯৫৬। কিন্তু সে দিন নতুন আক্রান্তের প্রকৃত সংখ্যা ছিল ৫২৬৯। তার আগের দু’দিন ছিল ৩৯৭০ এবং ৪৯৮৭। পরের দুদিনের সংখ্যা ছিল ৪৯৪৩ এবং ৫৬১১। ১৬ থেকে ২০ মে, এই পাঁচ দিনের গড় হল ৪৯৫৬, যা ১৮ মে-র চলন্ত গড়। ঠিক একই ভাবে ১৯ মে-র চলন্ত গড় হল ১৭ থেকে ২১ মে-র আক্রান্তের সংখ্যার গড়। পরিসংখ্যানবিদ্যায় দীর্ঘমেয়াদি গতিপথ সহজ ভাবে বোঝার জন্য এবং স্বল্পমেয়াদি বড় বিচ্যুতি এড়াতে এই পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়)
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy