প্রতীকী ছবি।
কথায় বলে হাসির মতো ওষুধ হয় না। মন ভাল করে। সম্পর্ক সুন্দর করে। সব মিলে সুস্থ থাকে শরীরও। যে কারণে একসঙ্গে বসে মজার গল্প পড়া, ছবি দেখার কথা হয় বারবার। পুরনো দিনের মজার ঘটনাও উঠে আসে বন্ধুদের আড্ডায়। হাসির জোরে মানসিক চাপ কমে বলেই মনে করা হয়।
এই দাবির কি কোনও বৈজ্ঞানীক ব্যাখ্যা আছে? তাও রয়েছে যথেষ্ট। মন খুলে হাসতে পারলে যে রক্ত চলাচল স্বাভাবিক হয়, এমন কথা বলা হয়েছে বহু গবেষণাপত্রে। তার প্রভাবে হৃদ্রোগের আশঙ্কা কমে। রাগ, মানসিক চাপের মতো সমস্যাও থাকে নিয়ন্ত্রণে।
কিন্তু কিছু গবেষণায় হাসির কুপ্রভাবের কথাও ধরা পড়েছে। বিশেষ করে জোরে হাসির ক্ষেত্রে হতে পারে সমস্যা।
কী ঘটতে পারে?
বার্মিংহাম বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি গবেষণায় দেখা গিয়েছে, সব হাসি স্বাস্থ্যের মঙ্গল করে না। বরং অট্টহাসি ডেকে আনতে পারে দুর্ভোগ। হার্টের সমস্যা দেখা দিতে পারে। বেশি হাসির কারণে হতে পারে শ্বাসকষ্টও। সঙ্গে আছে আরও একটি বিপদের আশঙ্কা। তা হল, জোরে হাসলে বেশি সংখ্যক জীবাণুও ছড়াতে পারে।
তার মানে যত হাসি, ততই কান্না? সে কথাই ঠিক?
এ সব কথা যত ভয়ই দেখাক, হাসি বন্ধ করলে চলবে না। গবেষকেদের এখনও বক্তব্য, হাসির জোরে স্বাস্থ্যের লাভের তুলনায় ক্ষতির আশঙ্কা কমই।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy