ছবি: সংগৃহীত।
কোনও মাজনে নুন আছে। আবার কোনওটিতে আছে নিম। মুখের তরতাজা ভাব ধরে রাখতে মিন্ট দেওয়া মাজনও ব্যবহার করেন কেউ। কারও আবার ঠান্ডা-গরমে দাঁতের গোড়া শিরশির করে। তাই সেনসিটিভিটি নিয়ন্ত্রণ করে এমন মাজনও পাওয়া যায় বাজারে। আবার মুখের মধ্যে যদি কোনও গুরুতর কোনও সমস্যা থাকে, সে ক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ মতো আলাদা ধরনের মাজনও ব্যবহার করতে দেখা যায় কাউকে। কিন্তু সাধারণ ভাবে বাজারে পাওয়া যায় এমন মাজনগুলির মধ্যে কোনটি আপনার জন্য ভাল তা বুঝবেন কী করে? চিকিৎসকেরা বলছেন, টেলিভিশনে প্রিয় তারকার দেখানো বিজ্ঞাপন বা মাজনের রং নয়, মাজন কেনার আগে নিজের মাড়ি বা দাঁতের সমস্যাগুলির বিষয়ে স্পষ্ট ধারণা থাকা প্রয়োজন।
মাজন কেনার আগে কী কী মাথায় রাখবেন?
১) মুখের প্রয়োজন বুঝতে হবে
সকলের মাড়ি বা দাঁতে সমস্যা থাকে না। কিন্তু যাঁদের মাড়ি থেকে রক্ত পড়ে, দাঁত ক্ষয়ে নষ্ট হয়ে গিয়েছে, তাঁদের প্রয়োজন বুঝে আলাদা মাজন ব্যবহার করার পরামর্শ দেন চিকিৎসকেরা।
২) শিশুদের প্রয়োজন আলাদা
শিশুরা যেহেতু চকোলেট বা মিষ্টিজাতীয় খাবার বেশি খায়, তাই তাদের জন্য আলাদা ধরনের পেস্ট কিনতে পারলে ভাল হয়। আবার দাঁত মাজতে গিয়ে বেশির ভাগ শিশুই মাজন খেয়ে ফেলে। তাই এই ধরনের মাজনে রাসায়নিক না থাকায় শ্রেয়।
৩) স্পর্শকাতর দাঁত
খাবার থেকে হওয়া ক্ষতি এড়াতে দাঁতে যে এনামেলের পরত থাকে, তা নষ্ট হয়ে স্নায়ুমুখগুলি খুলে যায়। ফলে ঠান্ডা বা গরম খেলেই দাঁতে শিরশিরানি বেড়ে যায় অনেকের। এ ক্ষেত্রে সাধারণ মাজন দিয়ে দাঁত না মেজে পটাশিয়াম নাইট্রেট বা স্ট্রোনটিয়াম ক্লোরাইড দেওয়া সেনসিটিভ দাঁতের জন্য বিশেষ ভাবে তৈরি মাজন ব্যবহার করাই ভাল।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy