প্রতীকী ছবি।
পরীক্ষার আগে রাত জেগে পড়ার জন্য বা অফিসের কাজের চাপের মাঝে। এনার্জি বাড়াতে কফির কোনও বিকল্প নেই। স্ট্রেসের কারণে অতিরিক্ত কফিও খেয়ে ফেলি আমরা কখনও। আর তার থেকেই শুরু হয় নানা সমস্যা। শরীরে গ্যাস তৈরি হওয়া থেকে শুরু করে ডিহাইড্রেশনের মতো সমস্যা ডেকে আনতে পারে মাত্রাছাড়া কফি খাওয়ার অভ্যাস।
নিউট্রিশনিস্টরা জানাচ্ছেন, কফি ন্যাচারাল ডাই-ইউরেটিক। তাই অতিরিক্ত কফি শরীরে অ্যাসিডের মাত্রা বাড়িয়ে দেয়। সেই সঙ্গেই কিডনিতে রক্ত সঞ্চালন বাড়িয়ে দেয়। ফলে বার বার প্রস্রাব পাওয়ায় শরীর থেকে প্রয়োজনীয় ভিটামিন ও সলিউবল মিনারেল বের করে দেয়। সোডিয়ামের শোষণ কমিয়ে দেয়। ফলে শরীরের স্বাভাবিক হাইড্রেশন প্রক্রিয়ায় ব্যাঘাত ঘটে।
যার ফলস্বরূপ ডিহাইড্রেশন হয়। তাই কফির প্রভাব কমাতে কফির সঙ্গে স্বাস্থ্যকর ডায়েটের দিকেও নজর রাখার নির্দেশ দিচ্ছেন নিউট্রিশনিস্টরা।
আরও পড়ুন: ওয়েট ট্রেনিং না কার্ডিও? ওজন কমাতে কোনটা বেশি ভাল?
যদিও পরিমিত কফি খেলে বিশেষ সমস্যা হওয়ার কথা নয়। শুধু কফি নয়, চা বেশি খেলেও ক্যাফেইনের কারণে ডিহাইড্রেশন হতে পারে। তাই পরিমিত কফি যেমন রক্তে কোলেস্টেরল ও শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে, তেমনই অতিরিক্ত কফির কারণে ডিহাইড্রেশন হতে পারে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy