প্রতীকী ছবি।
দুষ্কৃতীরা এখন নতুন পদ্ধতিতে কাজ করছে। আর তা হল কিউআর কোডের মাধ্যমে টাকা হাতানো।
অনেকে অনলাইনে জামা-কাপড়ের ব্যবসা করেন। অনেক সময় দুষ্কৃতীরা ক্রেতা হিসেবে পরিচয় দিয়ে তাঁদের সঙ্গে যোগাযোগ করে। ধরা যাক এক দুষ্কৃতী জানাল, সে ১০ হাজার টাকার শাড়ি কিনবে। তার পর সে প্রস্তাব দেয় অনলাইনে দাম মেটানোর। এ জন্য সে ওই ব্যবসায়ীর ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট ও ইউপিআই-এর সঙ্গে যে ফোন নম্বর যুক্ত সেটি জানাতে বলে।
নম্বর জানার পর দুষ্কৃতী সেই নম্বরে একটি কিউআর কোড পাঠায় এবং বলে কোডটি স্ক্যান করার পর টাকার পরিমাণ (এখানে ১০ হাজার) এবং ইউপিআই পিন টাইপ করলেই ওই ব্যবসায়ীদের অ্যাকাউন্টে টাকা ট্রান্সফার হবে। কিন্তু বাস্তবে সেটা করার পর ওই ব্যবসায়ীর অ্যাকাউন্ট থেকেই টাকা গায়েব হয়ে গিয়েছে।
আসলে বিষয়টি হল আমাদের দেশে ইউপিআই ব্যবস্থায় কাউকে টাকা পাঠানোর জন্যই শুধু কিউআর কোডের ব্যবহার হয়। যেমন, দোকানে অনলাইন অ্যাপের মাধ্যমে যখন আমরা দাম মেটাই, তখন সেখানে কাউন্টারে রাখা কিউআর কোডটি আমরা স্ক্যান করি। এই কোড হল সেই দোকানদারের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে টাকা পাঠানোর মাধ্যম। স্ক্যান করার পর টাকার পরিমাণ ও ইউপিআই পিন লিখলেই আপনার অ্যাকাউন্ট থেকে দোকানদারের অ্যাকাউন্টে টাকা চলে যায়। দুষ্কৃতীরাও যে কিউআর কোড পাঠায় সেটিও আসলে তাদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে টাকা পাঠানোর লিঙ্ক অর্থাৎ পেমেন্ট ইউআরএল। তাই সেটি স্ক্যান করে টাকার পরিমাণ ও ইউপিআই পিন দিলে অ্যাকাউন্টে টাকা ঢোকার বদলে সেখান থেকে চলে যায় দু্ষ্কৃতীদের অ্যাকাউন্টে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy