অমিত শাহ— ফাইল চিত্র।
কূটনৈতিক এবং সামরিক স্তরের আলোচনার মাধ্যমে লাদাখে চিনা ফৌজের অনুপ্রবেশ সংক্রান্ত সমস্যার সমাধানের চেষ্টা চালাচ্ছে কেন্দ্র। একটি সাক্ষাৎকারে এ কথা জানিয়ে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের মন্তব্য, ‘‘নরেন্দ্র মোদী সরকার দেশের প্রতিটি ইঞ্চি জমির সুরক্ষা নিয়ে সজাগ রয়েছে।’’
ওই সাক্ষাৎকারে বিহারের আসন্ন নির্বাচন এবং আগামী বছর পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভার ভোটের প্রসঙ্গও এসেছে। অমিতের দাবি, কঠিন লড়াইয়ে জিতে এ রাজ্যে সরকার গড়বে বিজেপি।
চিনের ‘পিপলস লিবারেশন আর্মি’ (পিএলএ) এখনও পূর্ব লাদাখে ভারতীয় জমি দখল করে রেখেছে কি না, সে বিষয়ে অবশ্য সরাসরি কোনও মন্তব্য করেননি অমিত। রবিবার এ সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তরে তাঁর মন্তব্য, ‘‘আমাদের সেনা এবং রাজনৈতিক নেতৃত্ব দেশের সার্বভৌমত্ব আর সীমান্ত রক্ষায় সক্ষম।’’
আরও পড়ুন: রাতভর প্রবল বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হায়দরাবাদ-সহ তেলঙ্গানার একাংশ
গত মে মাসের গোড়ায় পূর্ব লাদাখের কয়েকটি এলাকায় প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখা (এলএসি) পেরিয়ে চিনা সেনার অনুপ্রবেশের পরে সেনা ও কূটনৈতিক স্তরে বহুমাত্রিক আলোচনা চলছে। কিন্তু এর আগে বিষয়টি নিয়ে ‘সক্রিয়তা’ দেখাননি অমিত। বরং প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংহ, বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর এবং জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত ডোভালকে বিষয়টি নিয়ে তৎপর হতে দেখা গিয়েছে। তাঁরাই অসামরিক স্তরে বেজিংয়ের সঙ্গে আলোচনা চালিয়েছেন এবং সংবাদমাধ্যমের সামনে বিষয়টি বিবৃত করেছেন।
আরও পড়ুন: গুজরাতে কিশোরীকে ধর্ষণের পর মাথা কেটে খুন, অভিযুক্ত তারই আত্মীয়
বিহারের বিধানসভা ভোটে প্রসঙ্গে অমিতের দাবি, বিজেপি-জেডি (ইউ) জোট সেখানে দুই-তৃতীয়াংশ গরিষ্ঠতা পাবে। তিনি বলেন, ‘‘নীতীশ কুমার ফের বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হবেন।’’ পাশাপাশি তাঁর অভিযোগ, চিরাগ পাসোয়ানের এলজেপি-কে যথেষ্ট সংখ্যক আসন দেওয়া হলেও তারা এনডিএ জোট ছেড়েছে।
প্রাক্তন বিজেপি সভাপতি এ দিন বলেন, ‘‘পশ্চিমবঙ্গে আগামী বছরের ভোটের পরে সরকার পরিবর্তন হবে। কঠিন লড়াইয়ে জিতে বিজেপিই সেখানে ক্ষমতায় আসীন হবে।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy