সুড়ঙ্গ থেকে বের করে নিয়ে আসা হচ্ছে উদ্ধার করা দেহ। ছবি পিটিআই।
উত্তরাখণ্ডে বিপর্যয়ের ঘটনায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ৫০। এখনও নিখোঁজ দেড় শতাধিক। রবিবার তপোবন বিদ্যুৎপ্রকল্পের সুড়ঙ্গ থেকে ৬টি দেহ উদ্ধার হয়েছে। অন্য দিকে, ৭টি দেহ উদ্ধার হয়েছে রেনি গ্রাম থেকে। প্রশাসন এমনটাই সূত্রে জানানো হয়েছে।
পুলিশ জানিয়েছে, যে ৫০ জনের দেহ এখনও পর্যন্ত উদ্ধার হয়েছে, তাঁদের ৪১ জন চামোলি থেকে, ৭ জন রুদ্রপ্রয়াগ, পৌরি গাড়োয়াল এবং তেহরি গাড়োয়াল থেকে এক জন করে। মৃতদের মধ্যে ২৪ জনকে শনাক্ত করা গিয়েছে।
এ দিন আরও দেহ উদ্ধারের পর উদ্ধারকাজের গতি আরও বাড়ানো হয়েছে। যত দ্রুত সম্ভব সুড়ঙ্গের ভিতরে আটকে থাকা শ্রমিকদের কাছে পৌঁছনোর চেষ্টা করছেন উদ্ধারকারীরা। আইটিবিপি-র মুখপাত্র বিবেক পাণ্ডে জানিয়েছেন, কাদা এবং পাথর সরানোর সময় ওই দেহগুলি উদ্ধার হয়েছে সুড়ঙ্গ থেকে। তাঁদের মধ্যে দু’জনকে শনাক্ত করা গিয়েছে। এক জন হলেন তেহরির বাসিন্দা অমল সিংহ এবং অপর জন হলেন অনিল। তিনি দেহরাদূনের বাসিন্দা।
অন্ততপক্ষে ৩৯ জন এখনও সুড়ঙ্গের ভিতরে আটকে আছেন বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। কৌশল বদল করে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব আটকদের কাছে পৌঁছনোর চেষ্টা করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন এনটিপিসি-র জেনারেল ম্যানেজার। সুড়ঙ্গের ভিতরে ড্রিল করে রাস্তা তৈরির চেষ্টা হচ্ছে। ক্যামেরা ভিতরে ঢুকিয়ে চিহ্নিত করার চেষ্টা করা হচ্ছে। শুধু তাই নয়, ভিতরে জমে থাকা জলকেও পাইপের সাহায্যে বার করা হচ্ছে।
গত ৭ ফেব্রুয়ারি নন্দাদেবী পর্বত থেকে নেমে আসা হড়পা বানে ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয় চামোলি, তপোবন।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy