ধনঞ্জয় ওয়াই চন্দ্রচূড়। ফাইল চিত্র।
দেশের প্রধান বিচারপতি হিসাবে বিচারপতি ধনঞ্জয় ওয়াই চন্দ্রচূড়ের নামে সিলমোহর দিলেন রাষ্ট্রপতি দৌপদী মুর্মু। ৯ নভেম্বর থেকে দেশের ৫০তম প্রধান বিচারপতি হিসাবে দায়িত্বভার গ্রহণ করবেন তিনি। সে দিন থেকে সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি উদয় উমেশ ললিতের স্থলাভিষিক্ত হবেন বিচারপতি চন্দ্রচূড়।
প্রসঙ্গত, ৮ নভেম্বর অবসর নেবেন বিচারপতি ললিত। তার আগে প্রথামাফিক সুপ্রিম কোর্টের এ পদে নিজের উত্তরসূরি বেছে নিয়েছেন তিনি। ১১ অক্টোবর, মঙ্গলবার সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতিদের সঙ্গে একটি বৈঠকের পর বিচারপতি চন্দ্রচূড়ের নাম কেন্দ্রের কাছে আনুষ্ঠানিক ভাবে প্রস্তাবাকারে পাঠিয়ে দেন তিনি।
বিচারপতি চন্দ্রচূড়ের এই নিয়োগে ‘আশার আলো’ দেখছে তাঁর ঘনিষ্ঠ মহল। ‘ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস’-এর একটি প্রতিবেদনে এ দাবি করেছেন দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের প্রাক্তন শিক্ষক তাহির মেহমুদ। বিচারপতি চন্দ্রচূড়কে যিনি খুব কাছ থেকে দেখছেন বলে জানিয়েছেন। তাহির লিখেছেন, বিচারপতি হওয়ার আগে ছাত্রজীবন থেকে খুব কাছ থেকে চন্দ্রচূড়ের সংস্পর্শে এসেছিলেন তিনি। বস্তুত, বিচারপতি চন্দ্রচূড় গত ৪ দশক ধরেই তাঁর পরিচিত বলে জানিয়েছেন তাহির। নিজের জন্মদিনের দিনও সুপ্রিম কোর্টের অবসরকালীন বেঞ্চের বিচারপতির আসনে বসে কর্তব্যপালনে যাঁর অনীহা নেই। বরং সে সময় সরকারি কৌঁসুলির কাছ থেকে নিজের জন্মদিনের শুভেচ্ছা গ্রহণের পর বিচারপতি চন্দ্রচূড়ের মন্তব্য ছিল, ‘‘এ ভাবে দিনটি কাটানোই সবচেয়ে ভাল। আদালতে বিচারকাজ করছি এবং এটাই আমার জীবন। এটাই ভালবাসি।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy