অভিযোগ, রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর চপারের সঙ্গে কয়েকটি নিজস্বীও তুলেছেন ওড়িশার বাসিন্দা যশবন্ত বেহেরা। ছবি: সংগৃহীত।
রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর সুরক্ষা নিয়ে আবার প্রশ্নের মুখে ওড়িশা প্রশাসন। এ বার মুর্মুর চপারের সঙ্গে নিজস্বী তুললেন ময়ূরভঞ্জের এক যুবক। সেগুলি সমাজমাধ্যমে পোস্ট করতেই তা নিয়ে শোরগোল পড়ে গিয়েছে। যদিও হইচই শুরু হতেই নিজস্বীগুলি তিনি সরিয়ে দিয়েছেন বলে সংবাদ সংস্থা সূত্রে দাবি। তবে রাষ্ট্রপতির সুরক্ষাবলয় ভেদ করে তাঁর চপারের সামনে কী করে পৌঁছলেন ওই যুবক, তা নিয়ে প্রশ্নের মুখে ওড়িশার পুলিশ-প্রশাসন।
ওড়িশা সফরে গিয়ে শুক্রবার ময়ূরভঞ্জ জেলার সিমলিপাল জাতীয় অভয়ারণ্যের ব্যাঘ্র সংরক্ষণ এলাকা ঘুরে দেখেন রাষ্ট্রপতি। যোশীপুরের কাছে ছেলিগোধূলি হেলিপ্যাডে তাঁর চপার অবতরণ করেছিল। সেখানে ডিউটিতে ছিলেন যশবন্ত বেহেরা নামে ওই যুবক। অভিযোগ, ডিউটি করার সময় সুযোগ বুঝে মুর্মুর চপারের সঙ্গে কয়েকটি নিজস্বীও তোলেন যশবন্ত। সমাজমাধ্যমে সে সব ছবি দেখে বিতর্ক তৈরি হয়েছে। রাষ্ট্রপতির চপারের এত কাছে কী ভাবে পৌঁছলেন ওই যুবক? রাষ্ট্রপতির নিরাপত্তা নিয়ে ওড়িশার পুলিশ-প্রশাসনের গাফিলতির অভিযোগও উঠেছে।
সংবাদমাধ্যমের দাবি, পেশায় ফার্মাসিস্ট যশবন্ত স্বীকার করেছেন যে, রাষ্ট্রপতির ওড়িশা সফরের স্মৃতি ধরে রাখতে নিজস্বী তুলেছেন তিনি। ওই এলাকায় নিজেদের পছন্দের লোকজনকে এন্ট্রি পাস দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে পুলিশকর্তাদের বিরুদ্ধে।
বৃহস্পতিবার ময়ূরভঞ্জের বারিপদায় শ্রীরামচন্দ্র ভঞ্জদেও বিশ্ববিদ্যালয়ে মুর্মুর ভাষণের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট হওয়ায় মুখ পুড়েছিল প্রশাসনের। তার পরের দিনই নিজস্বী-বিতর্কে আরও এক দফা অস্বস্তিতে পড়েছে ওড়িশা সরকার।
এর আগে কর্নাটকে একটি রোড শোয়ের সময় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর দিকে মোবাইল ছোড়া হয়েছিল। ওই ঘটনায় মোদীর নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্নের মুখে পড়েছিল কর্নাটক প্রশাসন।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy