প্রতীকী ছবি।
হস্টেলের ঘরের মেঝেতে অচৈতন্য অবস্থায় প়ড়েছিলেন মেডিক্যালের তৃতীয় বর্ষের ছাত্রী ভারতী ঝা। শনিবার সকালে হস্টেলেরই অন্য ছাত্রীরা তাঁকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যান। কিন্তু চিকিত্সকরা ভারতীকে মৃত বলে ঘোষণা করেন।
কী ভাবে মৃত্যু হল ওই ছাত্রীর, তা নিয়ে ইতিমধ্যেই রহস্য দানা বেঁধেছে। উত্তরপ্রদেশের গোরক্ষপুরের বিআরডি মেডিক্যাল কলেজের ঘটনা।
বিহারের দ্বারভাঙার বাসিন্দা ভারতীর মৃত্যু নিয়ে দু’টি ভিন্ন তথ্য উঠে এসেছে।
আরও পড়ুন: দিল্লিতে দিনেদুপুরে কলেজের ছাদে শিক্ষিকার শ্লীলতাহানি
পুলিশের দাবি, ভারতী আত্মহত্যাই করেছেন। হাসপাতালে যখন তাঁকে নিয়ে আসা হয়, শরীর পুরো নীল হয়ে গিয়েছিল। এর পাশাপাশি অ্যানাস্থেসিয়ার ওভারডোজেরও একটি তথ্য উঠে এসেছে।
আরও পড়ুন: জীবনে জেতার অনেক পথ, বোঝাচ্ছে পুলিশ
ভারতীর সহকর্মীরা দাবি করেন, শুক্রবার রাতে প্রসূতি বিভাগে দায়িত্বে ছিলেন ভারতী। সেই রাতেই অসহ্য পেটে ব্যথা ওঠে তাঁর। তখন এক জুনিয়র ডাক্তারকে ইঞ্জেকশন দিতে বলেন তিনি। কাজ শেষে তিনি হস্টেলে ফিরে যান। সেখানেই নাকি অ্যানাস্থেসিয়া প্রয়োগ করেন নিজের শরীরে। এবং তার মাত্রা নাকি বেশি হয়ে গিয়েছিল। ফলে অচৈতন্য হয়ে পড়েন।
তবে এটা মৃত্যু না আত্মহত্যা বিষয়টি এখনও স্পষ্ট হয়নি। যদিও পুলিশ দাবি করেছে, ভারতীর ঘর থেকে একটি ডায়েরি উদ্ধার হয়েছে। তাতে প্রেমে ব্যর্থতার কথা উল্লেখ করেছেন। ভারতীর পরিবারকে খবর দেওয়া হয়েছে। ডায়েরিতে যাঁদের নাম পাওয়া গিয়েছে তাঁদের সঙ্গেও যোগাযোগের চেষ্টা করা হচ্ছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy