— প্রতিনিধিত্বমূলক ছবি।
উত্তর কাশ্মীরের বারামুল্লার গুলমার্গ এবং গান্ডেরবাল জেলার গগনগিরে জঙ্গি হামলায় অভিযু্ক্তদের খুঁজতে জম্মু-কাশ্মীরের বিভিন্ন জেলায় তল্লাশি অভিযান চালাচ্ছে ভারতীয় সেনা ও পুলিশের যৌথ দল।
শনিবার জম্মু-কাশ্মীরের লেফ্টেন্যান্ট গভর্নর মনোজ সিংহ বলেছেন, ‘‘উপত্যকায় প্রতিটি মৃত্যুর প্রতিশোধ নেবে ভারতীয় সেনা। এই পরিস্থিতিতে ভারতের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাকে আরও সতর্কতার সঙ্গে তার দায়িত্ব পালন করতে হবে।’’ মনোজ আরও জানিয়েছেন, লাগাতার জঙ্গি হানার পরেই উপত্যকায় টহল বাড়িয়েছে বিএসএফ, সেনা ও পুলিশ। সীমান্তে অনুপ্রবেশ রুখতে এবং নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করতে এখনও তল্লাশি অভিযান জারি রয়েছে।
প্রসঙ্গত, গত ২৪ অক্টোবর বারামুল্লায় সেনার একটি গাড়িতে জঙ্গি হামলায় নিহত হন দুই সেনা জওয়ান-সহ দু’জন বেসামরিক কর্মী। এর আগে ২০ অক্টোবর গান্ডেরবাল জেলার শ্রীনগর-লেহ জাতীয় সড়কে একটি নির্মীয়মান সুড়ঙ্গের কাছে জঙ্গি-হামলায় মৃত্যু হয়েছিল ছয় নির্মাণ শ্রমিকের। এর পরেই বুধবার পুলিশকে নিরাপত্তা বৃদ্ধি করার নির্দেশ দেন মনোজ। তার পর থেকেই উল্লেখযোগ্য ভাবে নিরাপত্তা বৃদ্ধি করা হয়েছে উপত্যকায়।
জঙ্গি হামলার পরেই জম্মু-কাশ্মীরের বিস্তীর্ণ অংশে তল্লাশি অভিযানে নামে পুলিশের ‘কাউন্টার-ইন্টেলিজেন্স উইং’ (সিআইকে)। তল্লাশি চলে শ্রীনগর, গান্ডেরবাল, কুলগাম, বদগাম, অনন্তনাগ এবং পুলওয়ামায়। লাগাতার তল্লাশি চালিয়ে বুধবারই পুঞ্চে নিষিদ্ধ সন্ত্রাসবাদী সংগঠন লস্কর-ই-তইবা (এলইটি)-র একটি শাখা সংগঠনের ঘাঁটি ধ্বংস করেছে সেনাবাহিনী। পুলিশ ও সেনা সূত্রে খবর, লস্করের ওই নবগঠিত শাখা সংগঠনের নাম ‘তেহরিক লাবাইক ইয়া মুসলিম’ (টিএলএম)। সংগঠনের নেতা ছিলেন পাকিস্তানের সন্ত্রাসবাদী বাবা হামাস।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy