শরদ পওয়ার। ফাইল চিত্র।
উদ্ধব ঠাকরের সরকারকে বাঁচানোর জন্য ন’দিন ধরে ধারাবাহিক চেষ্টা চালিয়েও ব্যর্থ হয়েছেন তিনি। মহারাষ্ট্রে ক্ষমতার পালাবদলের কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই সেই শরদ পওয়ারকে ‘নির্বাচনী হলফনামায় গরমিলের’ অভিযোগে নোটিস পাঠাল আয়কর দফতর।
কেন্দ্রীয় সংস্থার তরফে পাঠানো নোটিসের প্রাপ্তিস্বীকার করে পওয়ার সেটিকে ‘প্রেমপত্র’ বলেছেন। এ বিষয়ে ধারাবাহিক টুইট করেছেন তিনি। লিখেছেন, ‘২০০৪, ২০০৯, ২০১৪ এবং ২০২০ সালে দাখিল করা নির্বাচনী হলফনামার বিষয়ে আমি আয়কর দফতর থেকে একটি প্রেমপত্র পেয়েছি।’
.२००९ साली देखील मी लोकसभेला उभा होतो, २००९ नंतर २०१४ च्या राज्यसभा निवडणुकीला उभा राहिलो, तसेच २०२० च्या राज्यसभा निवडणुकीच्या प्रतिज्ञापत्राबद्दलची नोटीसही आता आलेली आहे. सुदैवाने त्याची सर्व माहिती माझ्याकडे व्यवस्थित ठेवलेली आहे.
— Sharad Pawar (@PawarSpeaks) June 30, 2022
সেই সঙ্গেই অন্য একটি টুইটে তাঁর মন্তব্য, ‘আমি ২০০৪ সালে লোকসভা ভোটে দাঁড়িয়েছিলাম। ২০০৯ সালেও। এর পরে আমি ২০১৪ সালে রাজ্যসভা নির্বাচনে দাঁড়িয়েছিলাম। ২০২০ সালেও রাজ্যসভা ভোটে লড়েছি। এখন এ সংক্রান্ত হলফনামার নোটিস এসেছে। সৌভাগ্যক্রমে আমার কাছে সমস্ত তথ্য রয়েছে।’
প্রসঙ্গত, উদ্ধব সরকারের সঙ্কটের মধ্যেই শিবসেনা নেতা সঞ্জয় রাউতকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তলব করেছিল আর এক কেন্দ্রীয় সংস্থা এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি)। সঞ্জয় ইডি-র কাছে হাজিরার জন্য সময় চেয়েছিলেন। শুক্রবার তিনি ইডি-র দফতরে যেতে পারেন বলে ইডি সূত্রের খবর। শরদ এবং সঞ্জয়ের বিরুদ্ধে নরেন্দ্র মোদীর সরকারের দুই সংস্থার এমন পদক্ষেপকে ‘রাজনৈতিক প্রতিহিংসা’ বলে চিহ্নিত করেছে বিরোধীরা।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy