কয়েক দিন আগেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে মামলায় গুজরাত হাই কোর্টে ধাক্কা খেয়েছেন কেজরীওয়াল। ফাইল চিত্র ।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী শিক্ষার গুরুত্ব বোঝেন না। তাঁর কম শিক্ষাগত যোগ্যতা দেশের জন্য ভয়ঙ্কর! জেল থেকে দেশবাসীকে লেখা খোলা চিঠিতে এমনটাই দাবি করলেন জেলবন্দি আম আদমি পার্টি (আপ) নেতা মণীশ সিসৌদিয়া।
দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী তথা আপ প্রধান অরবিন্দ কেজরীওয়াল একটি টুইট করে দিল্লির প্রাক্তন উপমুখ্যমন্ত্রী মণীশের লেখা চিঠিটি প্রকাশ্যে এনেছেন। সেই চিঠির সারাংশ উদ্ধৃত করে কেজরীওয়াল লিখেছেন, ‘‘জেল থেকে জাতির উদ্দেশে চিঠি লিখেছেন মণীশ। প্রধানমন্ত্রীর স্বল্প শিক্ষা দেশের জন্য খুবই বিপজ্জনক। মোদী বিজ্ঞান বোঝেন না। মোদী শিক্ষার গুরুত্ব বোঝেন না। গত কয়েক বছরে প্রায় ৬০ হাজার স্কুল বন্ধ হয়ে গিয়েছে।’’
ভারতের অগ্রগতির জন্য এক জন শিক্ষিত প্রধানমন্ত্রী থাকা প্রয়োজন বলেও চিঠিতে উল্লেখ করেছেন মণীশ।
मनीष सिसोदिया ने जेल से देश के नाम चिट्ठी लिखी -
— Arvind Kejriwal (@ArvindKejriwal) April 7, 2023
प्रधानमंत्री का कम पढ़ा-लिखा होना देश के लिए बेहद ख़तरनाक
मोदी जी विज्ञान की बातें नहीं समझते
मोदी जी शिक्षा का महत्व नहीं समझते
पिछले कुछ वर्षों में 60,000 स्कूल बंद किए
भारत की तरक़्क़ी के लिए पढ़ा-लिखा पीएम होना ज़रूरी pic.twitter.com/VpPyY1Jr2v
কয়েক দিন আগেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে মামলায় গুজরাত হাই কোর্টে ধাক্কা খেয়েছেন কেজরীওয়াল। নির্বাচনী হলফনামায় মোদী জানিয়েছিলেন, তিনি ১৯৭৮ সালে গুজরাত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিএ এবং ১৯৮৩ সালে দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমএ পাশ করেন। সেই সূত্র ধরেই কেজরীওয়াল মুখ্য তথ্য কমিশন (সিআইসি)-এর কাছে মোদীর বিএ এবং এমএ পাশের শংসাপত্র দেখতে চেয়ে আবেদন করেছিলেন। তারই প্রেক্ষিতে প্রধানমন্ত্রীর দফতর (পিএমও), দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয় এবং গুজরাত বিশ্ববিদ্যালয়কে সেই শংসাপত্র দেখানোর নির্দেশ দেয় সিআইসি। সিআইসির এই নির্দেশের বিরুদ্ধে আদালতে গিয়েছিল গুজরাত বিশ্ববিদ্যালয়। গত ৩১ মার্চ শুক্রবার গুজরাত হাই কোর্টের বিচারপতি বীরেন বৈষ্ণবের একক বেঞ্চ সিআইসির সেই নির্দেশকে খারিজ করে দেয়। পাশাপাশি প্রধানমন্ত্রীর ডিগ্রির শংসাপত্রের বিস্তারিত তথ্য চাওয়ার জন্য কেজরীওয়ালকে ২৫ হাজার টাকা জরিমানাও করা হয়।
আদালতের রায়ের পর কেজরী বলেছিলেন, ‘‘দেশের মানুষের কি জানার অধিকার নেই প্রধানমন্ত্রী কতটা শিক্ষিত? ওঁরা আদালতে ডিগ্রি দেখাতে কেন এত আপত্তি করছেন বুঝতে পারছি না! যে ব্যক্তি ডিগ্রি দেখতে চাইলেন, তাঁকেই জরিমানা করা হল? কী হচ্ছে! একজন অশিক্ষিত বা স্বল্পশিক্ষিত প্রধানমন্ত্রী দেশের জন্য বিপজ্জনক।’’
এই বার পরোক্ষে খোলা চিঠি দিয়ে সেই একই দাবি করলেন মদের ব্যবসার অনুমোদন দেওয়ার বদলে বেআইনি ভাবে অর্থ নেওয়ার অভিযোগে ধৃত মণীশ।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy